রহস্যময় হাসির কারণে কয়েক শতাব্দী ধরে সারা দুনিয়ায় আলোচনার বিষয় ‘মোনালিসা’। বহু শিল্পী, চলচ্চিত্র নির্মাতা, সংগীতশিল্পী এবং লেখককে অনুপ্রেরণা জোগায় এই শিল্পকর্ম। মোনালিসার ৫০০ বছরের ইতিহাস এখনও মানুষকে মুুগ্ধ করে।
নানা জল্পনা-কল্পনা: ১৬ শতকের শুরুতে লিওনার্দো দা ভিঞ্চি যার ছবি আঁকেন তা নিয়ে নানান ধরনের জল্পনা- কল্পনা ছিল। অনেকে বলতেন, নারী ও পুরুষ- উভয়েই ঐ ছবির মডেল হয়েছিলেন। তবে আরও ব্যাপকভাবে স্বীকৃত ব্যাখ্যা মতে, মোনালিসা আসলে ফ্লোরেনটাইনের এক রেশম ব্যবসায়ীর স্ত্রী লিসা দেল জিওকোন্ডো। নানা জল্পনা-কল্পনা: ১৬ শতকের শুরুতে লিওনার্দো দা ভিঞ্চি যার ছবি আঁকেন তা নিয়ে নানান ধরনের জল্পনা- কল্পনা ছিল। অনেকে বলতেন, নারী ও পুরুষ- উভয়েই ঐ ছবির মডেল হয়েছিলেন। তবে আরও ব্যাপকভাবে স্বীকৃত ব্যাখ্যা মতে, মোনালিসা আসলে ফ্লোরেনটাইনের এক রেশম ব্যবসায়ীর স্ত্রী লিসা দেল জিওকোন্ডো।
বিখ্যাত অনুরক্তরা: ১৫১৯ সালে লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চির মৃত্যুর পর ফরাসি রাজাদের ব্যক্তিগত সংগ্রহে ছবিটি রাখা হয়। ফরাসি বিপ্লবের পর নেপোলিয়ন বোনাপার্টের শোবার ঘরে জায়গা হয় মোনালিসার। ১৮১৫ সালে জনসাধারণের দেখার জন্য এই চিত্রকর্ম রাখা হয় প্যারিসের ল্যুভর মিউজিয়ামে। বিখ্যাত অনুরক্তরা: ১৫১৯ সালে লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চির মৃত্যুর পর ফরাসি রাজাদের ব্যক্তিগত সংগ্রহে ছবিটি রাখা হয়। ফরাসি বিপ্লবের পর নেপোলিয়ন বোনাপার্টের শোবার ঘরে জায়গা হয় মোনালিসার। ১৮১৫ সালে জনসাধারণের দেখার জন্য এই চিত্রকর্ম রাখা হয় প্যারিসের ল্যুভর মিউজিয়ামে।
মোনালিসার জুড়ি: যমজ মোনালিসার দেখা মেলে মাদ্রিদের মিউজিও ডেল প্রাডোতে। ২০১২ সালে জানা যায় যে এই ছবিটি মূল ছবির সময়েই আঁকা হয়েছিল। দুটি ছবি একই ইতালীয় ব্যাকগ্রাউন্ড ও ল্যান্ডস্কেপে করা। দ্বিতীয় ছবিটি সম্ভবত ভিঞ্চির এক ছাত্র ফ্রান্সিসকো মেলজির আঁকা। মোনালিসার জুড়ি: যমজ মোনালিসার দেখা মেলে মাদ্রিদের মিউজিও ডেল প্রাডোতে। ২০১২ সালে জানা যায় যে এই ছবিটি মূল ছবির সময়েই আঁকা হয়েছিল। দুটি ছবি একই ইতালীয় ব্যাকগ্রাউন্ড ও ল্যান্ডস্কেপে করা। দ্বিতীয় ছবিটি সম্ভবত ভিঞ্চির এক ছাত্র ফ্রান্সিসকো মেলজির আঁকা।
অদৃশ্য কাজ: হারিয়ে যাওয়ার আগে পর্যন্ত ‘মোনালিসা’ কিন্তু সেই অর্থে বিখ্যাত কোনো শিল্পকর্ম ছিল না। নিজের দেশে ফেরত নিয়ে যাবার আশায় এক ইতালীয় ১৯১১ সালে প্যারিসের ল্যুভর থেকে ছবিটি চুরি করে। ঐ ব্যক্তি গ্রেফতার হওয়ার আগে প্রায় দুই বছর ছবিটির কোনো হদিস ছিল না। তারপর ছবিটি আবারও ল্যুভরে ফিরে আসে। অদৃশ্য কাজ: হারিয়ে যাওয়ার আগে পর্যন্ত ‘মোনালিসা’ কিন্তু সেই অর্থে বিখ্যাত কোনো শিল্পকর্ম ছিল না। নিজের দেশে ফেরত নিয়ে যাবার আশায় এক ইতালীয় ১৯১১ সালে প্যারিসের ল্যুভর থেকে ছবিটি চুরি করে। ঐ ব্যক্তি গ্রেফতার হওয়ার আগে প্রায় দুই বছর ছবিটির কোনো হদিস ছিল না। তারপর ছবিটি আবারও ল্যুভরে ফিরে আসে।
আক্রমণের লক্ষ্য: মোনালিসাকে নিয়ে অনেকে অনেক ধরনের অনুভূতি প্রকাশ করে থাকেন, যার সবই কিন্তু ইতিবাচক নয়। ১৯৫৬ সালে এই ছবির ওপর ভাঙচুরের দুটি ঘটনা ঘটে। একজন তো ছবিটির ওপর অ্যাসিড ছুঁড়ে মারে। ফলে বেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয় চিত্রকর্মটি। এরপর এক বলিভিয়ান পর্যটক এর ওপর পাথর ছোঁড়ে। তারপর থেকে, মোনালিসাকে বুলেট প্রুফ কাঁচের ভেতরে সুরক্ষিত রাখা হয়। আক্রমণের লক্ষ্য: মোনালিসাকে নিয়ে অনেকে অনেক ধরনের অনুভূতি প্রকাশ করে থাকেন, যার সবই কিন্তু ইতিবাচক নয়। ১৯৫৬ সালে এই ছবির ওপর ভাঙচুরের দুটি ঘটনা ঘটে। একজন তো ছবিটির ওপর অ্যাসিড ছুঁড়ে মারে। ফলে বেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয় চিত্রকর্মটি। এরপর এক বলিভিয়ান পর্যটক এর ওপর পাথর ছোঁড়ে। তারপর থেকে, মোনালিসাকে বুলেট প্রুফ কাঁচের ভেতরে সুরক্ষিত রাখা হয়।
রহস্যের পেছনে ‘স্ফুম্যাটো’র প্রভাব: অগণিত বিজ্ঞানী ও ইতিহাসবিদ এই শিল্পকর্মের বিশ্লেষণ করেছেন। পেয়েছেন বিস্ময়কর সব তথ্য। ২০০৮ সালে, মোনালিসার হেঁয়ালিপূর্ণ হাসির রহস্য ভেদ করা হয়। ছবি আঁকার একটি কৌশলের নাম ‘স্ফুম্যাটো’। ভিঞ্চি ঝাপসা এক ধরণের এফেক্ট তৈরি করতে রঙের পাতলা অনেকগুলো স্তর তৈরি করতেন। এর ফলেই ছবিতে সৃষ্টি হতো এক ধরনের রহস্যময়তা। রহস্যের পেছনে ‘স্ফুম্যাটো’র প্রভাব: অগণিত বিজ্ঞানী ও ইতিহাসবিদ এই শিল্পকর্মের বিশ্লেষণ করেছেন। পেয়েছেন বিস্ময়কর সব তথ্য। ২০০৮ সালে, মোনালিসার হেঁয়ালিপূর্ণ হাসির রহস্য ভেদ করা হয়। ছবি আঁকার একটি কৌশলের নাম ‘স্ফুম্যাটো’। ভিঞ্চি ঝাপসা এক ধরণের এফেক্ট তৈরি করতে রঙের পাতলা অনেকগুলো স্তর তৈরি করতেন। এর ফলেই ছবিতে সৃষ্টি হতো এক ধরনের রহস্যময়তা।
এক দীর্ঘ ইতিহাস: শিল্পের ইতিহাসে ‘মোনালিসা’ কেবল প্রশংসাই লাভ করেনি, বরং অগণিত শিল্পীকে বৈচিত্রপূর্ণ কাজ করতে অনুপ্রাণিত করেছে। বিংশ শতাব্দীর এই মিডিয়া আইকনকে সাহিত্য, সঙ্গীত, বিজ্ঞাপন সবকিছুতেই পাওয়া যায়। বব ডিলান একবার বলেছিলেন, ‘মোনালিসার অবশ্যই হাইওয়ে বøুজ আছে। ওর হাসি দেখেই তা বলে দেয়া যায়।’ এক দীর্ঘ ইতিহাস: শিল্পের ইতিহাসে ‘মোনালিসা’ কেবল প্রশংসাই লাভ করেনি, বরং অগণিত শিল্পীকে বৈচিত্রপূর্ণ কাজ করতে অনুপ্রাণিত করেছে। বিংশ শতাব্দীর এই মিডিয়া আইকনকে সাহিত্য, সঙ্গীত, বিজ্ঞাপন সবকিছুতেই পাওয়া যায়। বব ডিলান একবার বলেছিলেন, ‘মোনালিসার অবশ্যই হাইওয়ে বøুজ আছে। ওর হাসি দেখেই তা বলে দেয়া যায়।’
|