মিয়া আবদুল হান্নান : ফিলিস্তিনের গাজায় ফিলিস্তিনি নিরীহ জনগণের ওপর ইসরায়েলি বাহিনীর নৃশংস হামলার প্রতিবাদে এবং ইসরায়েলি পণ্য বর্জনের দাবিতে কেরানীগঞ্জ প্রেসক্লাবের উদ্যোগে এক মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার কেরানীগঞ্জ উপজেলা শহীদ মিনার চত্বরে এই মানববন্ধনে প্রেসক্লাবের সদস্যদের পাশাপাশি বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ, সামাজিক সংগঠন, সাংবাদিক ও সচেতন নাগরিকরা অংশ নেন। শহীদ মিনার এলাকা প্রতিবাদী স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে‘গাজার পাশে দাঁড়াও’, ‘ইসরাইলি পণ্য বর্জন করো’, ‘নিরীহ মানুষ হত্যার বিচার চাই’ প্রভৃতি স্লোগান মুখে তুলে ধরেন অংশগ্রহণকারীরা।
মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন কেরানীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি সাংবাদিক মোঃ আব্দুল গনি। বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক হাজী মোস্তফা কামাল, সহ সভাপতি সাংবাদিক মিয়া আবদুল হান্নান, সাবেক সভাপতি সাংবাদিক মোঃ মজিবুর রহমান, সহসাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক শেখ মোঃ শামীম উদ্দিন, সাংবাদিক মোঃ আলমগীর হোসেন, সংগঠনিক সম্পাদক সাংবাদিক সুলতান মাহমুদ, সাংবাদিক মোঃ সাঈদ, সাংবাদিক হাজী শামসুল ইসলাম সনেট,সাংবাদিক ইমরুল কায়েশ, সাংবাদিক মোঃ শিপন, সাংবাদিক মোঃ আরিফ সম্রাট, সাংবাদিক মোঃ আবু বকর ও সাংবাদিক মোঃ সোলাইমান প্রমুখ। গাজা ও রাফায় ইসরায়েলি নৃশংসতার প্রতিবাদে এবং নির্যাতিত ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে রাজধানী ঢাকার কেরানীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাংবাদিকবৃন্দ মানববন্ধন করেছে। জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, গাজা এখন ‘হত্যাযজ্ঞের ক্ষেত্র’ হয়ে উঠেছে, কারণ ইসরায়েলি বাহিনী অবরুদ্ধ এলাকা লক্ষ্য করে বোমাবর্ষণ চালিয়ে যাচ্ছে। শিশুসহ বহু লোকজন হামলায় নিহত হয়েছেন। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, ইসরায়েলি হামলায় এ পর্যন্ত অন্তত ৫০ হাজার ৮১০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আর আহত হয়েছেন এক লাখ ১৫ হাজার ৬৮৮ জন। কেরানীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাংবাদিকগন বলেন, আমরা ফিলিস্তিন গাজায় যেতে পারবোনা তারপর আমরা প্রতিবাদ করে ঘৃণা করছি। জাতি সংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস স্বীকার করেছেন গাজা এখন ‘হত্যাযজ্ঞের ক্ষেত্র’ হয়ে উঠেছে, কারণ ইসরায়েলি বাহিনী অবরুদ্ধ এলাকা লক্ষ্য করে বোমাবর্ষণ চালিয়ে যাচ্ছে। শিশুসহ বহু লোকজন হামলায় নিহত হয়েছেন। আমরা কেরানীগঞ্জ প্রেসক্লাব সাংবাদিকগণ মহান আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জৎ নিকট বিচার দিয়েছি আদ জাতি, সামুদ জাতি, নমরুদ, ফেরাউনকে যে ধ্বংস করেছেন তেমনি ভাবে ইয়াহুদী নাসারা ঈসরায়েলকে চিরতরে নাম নিশানা মুছে ফেলুন হে আল্লাহ।
|