৫ ডিসেম্বর : ইতিহাসে আজকের এই দিনে
আজ মঙ্গলবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৩। একনজরে দেখে নেওয়া যাক ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।
ঘটনাবলি:
১৩৬০ - ফ্রান্সের মুদ্রা ফ্রাঁ চালু হয়।
১৪৫৬ - নেপলসে ভয়াবহ ভূমিকম্পে ৩৫ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়।
১৭৫৭ - প্রুশিয়ার সেনাবাহিনীর কাছে অস্ট্রিয়া পরাজিত হয়।
১৭৬৬ - লন্ডনে প্রথম নিলাম ডাক শুরু হয়।
১৭৯১ - অস্ট্রীয় মিউজিক কম্পোজারভোলফগাং আমাদেউস মোৎসার্ট ভিয়েনায় ৩৫ বছর বয়সে মারা যান।
১৭৯২ - জর্জ ওয়াশিংটন দ্বিতীয়বারের মতো আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।
১৮০৪ - টমাস জেফারসন দ্বিতীয়বারের মতো আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।
১৮১২ - নেপোলিয়ন বোনাপার্ট রাশিয়ায় লজ্জাজনক পরাজয়ের পর ফ্রান্সে ফিরে যায়।
১৮৪৬ - দুদু মিয়া কর্তৃক নীলকুঠি আক্রমণ।
১৮৫৪ - অ্যারোন অ্যালেন রিভলবিং থিয়েটার চেয়ার প্যাটেন্ট করেন।
১৮৭৯ - প্রথম স্বয়ংক্রিয় টেলিফোন সুইচিং সিস্টেম প্যাটেন্ট করা হয়।
১৮৯৩- চীন আর ব্রিটেনের মধ্যে ‘চীন-ব্রিটেন সম্মেলন তিব্বত-ভারত চুক্তি’ স্বাক্ষরিত হয়।
১৯১৭- ফিনল্যান্ড স্বাধীনতা লাভ করে।
১৯১৭ - রাশিয়ার বিপ্লবী সরকার ও জার্মানির মধ্যে সন্ধি চুক্তি হয়।
১৯২৯ - আইরিনা স্বাধীনতা লাভ করে।
১৯৩২- জার্মান বংশোদ্ভুত বিজ্ঞানী আইনস্টাইন আমেরিকার ভিসা পান।
১৯৩৩ - উটাহ ৩৬তম অঙ্গরাজ্য হিসেবে আমেরিকার সাথে যুক্ত হয়।
১৯৩৬ - সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের নতুন সংবিধান অনুমোদিত হয়। এর মাধ্যমে ১৯২৪ সালে প্রণীত ফেডারেল সংবিধান বাতিল হয়ে যায়।
১৯৪১ - দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ইংল্যান্ড ফিনল্যান্ড, হাঙ্গেরী ও রোমানিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে।
১৯৪৩- জাপানী বোমারু বিমান কলকাতায় বোমা বর্ষণ করে।
১৯৫০- কোরিয় যুদ্ধ চলাকালে চীনের সৈন্যরা উত্তর কোরিয়ার রাজধানী পিয়ংইয়ং-এ প্রবেশ করে।
১৯৫৫ - এডগার নিক্সন ও রোসা পার্কস আমেরিকায় বর্ণবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রামে মন্টেগোমারীতে বাস বয়কট আন্দোলন শুরু করেন। সে সময় নিক্সনকে গ্রেফতার করা হয়।
১৯৬৯ - বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পূর্ব-পাকিস্তানের নামকরণ করেন ‘‘ বাংলাদেশ ”।
১৯৭১- ভারতের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের আনুষ্ঠানিক যুদ্ধ ঘোষণার প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ কমান্ড গঠন করে মিত্রবাহিনী নাম গ্রহণ করে।
১৯৭১ - পাক হানাদার বাহিনীর কবল থেকে মৌলভীবাজারের জুড়ী এলাকাকে (বর্তমান জুড়ী উপজেলা) শত্রুমুক্ত করে।
১৯৭৭ - মিশরের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট আনোয়ার সাদাত সিরিয়া, লিবিয়া, আলজেরিয়া ও দক্ষিণ ইয়েমেনের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে।
১৯৮৫ - যুক্তরাজ্য ইউনেস্কোর সদস্যপদ প্রত্যাহার করে।
১৯৮৭- পানামার জাতীয় পতাকা ধারী একটি মালবাহী জাহাজ স্পেনের উত্তর উপকূলীয় ফিনিস্টেলে জলসীমা থেকে প্রায় ১৫ নটিকল-মাইল দূরে যায়। জাহাজের ২৩ জন চীনা নাবিক প্রাণ হারান।
১৯৯২ - আলবেনিয়াকে মুসলিম রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
১৯৯৯ - যানজট এড়াতে ব্যাংককে আকাশ ট্রেন সার্ভিস চালু।
১৯৯৫- হংকং-র সবোর্চ্চ আদালতে প্রথমবারের মতো চীনা ভাষায় মামলা পরিচালিত হয়।
১৯৯৬- ম্যাডেলিন অলব্রাইট যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসের প্রথম নারী পররাষ্ট্র মন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত হন।
২০১৩ - দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনের অবিসংবাদিত নেতা নেলসন রলিহ্লাহ্লা ম্যান্ডেলা মৃত্যুবরণ করেন ।
জন্ম:
১৩৭৭ - চীনের সম্রাট জিয়ান ওয়েন।
১৪৪৩ - পোপ দ্বিতীয় জুলিয়াস।
১৮৩০- ইংরেজ মহিলা কবি ক্রিশ্চিনা রসেটি।
১৯০১ - মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিনোদন শিল্পের বিগ বস, মিকি মাওসের প্রতিষ্ঠাতা ওয়াল্ট ডিজনী শিকাগো।
১৯০১ - নোবেল জয়ী জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী ওয়ার্নার হাইজেনবার্গ।
১৯০৫ - কাশ্মীরের রাজনৈতিক নেতা শেখ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ।
১৯৩২ - মার্কিন পদার্থবিজ্ঞানী শেল্ডন গ্ল্যাশো।
মৃত্যু:
১৫৬০ - ফ্রান্সের রাজা দ্বিতীয় ফ্রাঙ্কোইস।
১৮৩৭ - অবিভক্ত ভারতে নারী শিক্ষার অন্যতম পথিকৃত, দিগদর্শন পত্রিকার সম্পাদক জোশুয়া মার্শম্যানের মৃত্যু।
১৮৭০ - ফরাসি ঔপন্যাসিক ও নাট্যকার আলেকসাঁদ্র দ্যুমার।
১৮৯০ - অস্ট্রিয়ান-আমেরিকান চলচ্চিত্র নির্দেশক, চলচ্চিত্রকার ফ্রিৎস ল্যাং।
১৯২৬ - প্রখ্যাত ফরাসী চিত্রশিল্পী ক্লোদ মন।
১৯৫০- ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামী অরবিন্দ ঘোষ।
১৯৫১- চিত্রশিল্পী ও শিশু সাহিত্যিক অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
১৯৫৭ - উপমহাদেশের প্রখ্যাত বুযুর্গ হযরত মাওলানা হোসাইন আহমদ মাদানী (রহ.)।
১৯৬৩ - আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী।
১৯৮১- সাহিত্যিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠক সত্যেন সেন।
১৯৮৬ - ভারতের ভৌত রসায়ন বিজ্ঞানের পথিকৃত ড. নীলরতন ধর।
দিবস:
আজ বিশ্ব মাটি দিবস
|
আজ মঙ্গলবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৩। একনজরে দেখে নেওয়া যাক ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।
ঘটনাবলি:
১৩৬০ - ফ্রান্সের মুদ্রা ফ্রাঁ চালু হয়।
১৪৫৬ - নেপলসে ভয়াবহ ভূমিকম্পে ৩৫ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়।
১৭৫৭ - প্রুশিয়ার সেনাবাহিনীর কাছে অস্ট্রিয়া পরাজিত হয়।
১৭৬৬ - লন্ডনে প্রথম নিলাম ডাক শুরু হয়।
১৭৯১ - অস্ট্রীয় মিউজিক কম্পোজারভোলফগাং আমাদেউস মোৎসার্ট ভিয়েনায় ৩৫ বছর বয়সে মারা যান।
১৭৯২ - জর্জ ওয়াশিংটন দ্বিতীয়বারের মতো আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।
১৮০৪ - টমাস জেফারসন দ্বিতীয়বারের মতো আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।
১৮১২ - নেপোলিয়ন বোনাপার্ট রাশিয়ায় লজ্জাজনক পরাজয়ের পর ফ্রান্সে ফিরে যায়।
১৮৪৬ - দুদু মিয়া কর্তৃক নীলকুঠি আক্রমণ।
১৮৫৪ - অ্যারোন অ্যালেন রিভলবিং থিয়েটার চেয়ার প্যাটেন্ট করেন।
১৮৭৯ - প্রথম স্বয়ংক্রিয় টেলিফোন সুইচিং সিস্টেম প্যাটেন্ট করা হয়।
১৮৯৩- চীন আর ব্রিটেনের মধ্যে ‘চীন-ব্রিটেন সম্মেলন তিব্বত-ভারত চুক্তি’ স্বাক্ষরিত হয়।
১৯১৭- ফিনল্যান্ড স্বাধীনতা লাভ করে।
১৯১৭ - রাশিয়ার বিপ্লবী সরকার ও জার্মানির মধ্যে সন্ধি চুক্তি হয়।
১৯২৯ - আইরিনা স্বাধীনতা লাভ করে।
১৯৩২- জার্মান বংশোদ্ভুত বিজ্ঞানী আইনস্টাইন আমেরিকার ভিসা পান।
১৯৩৩ - উটাহ ৩৬তম অঙ্গরাজ্য হিসেবে আমেরিকার সাথে যুক্ত হয়।
১৯৩৬ - সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের নতুন সংবিধান অনুমোদিত হয়। এর মাধ্যমে ১৯২৪ সালে প্রণীত ফেডারেল সংবিধান বাতিল হয়ে যায়।
১৯৪১ - দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ইংল্যান্ড ফিনল্যান্ড, হাঙ্গেরী ও রোমানিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে।
১৯৪৩- জাপানী বোমারু বিমান কলকাতায় বোমা বর্ষণ করে।
১৯৫০- কোরিয় যুদ্ধ চলাকালে চীনের সৈন্যরা উত্তর কোরিয়ার রাজধানী পিয়ংইয়ং-এ প্রবেশ করে।
১৯৫৫ - এডগার নিক্সন ও রোসা পার্কস আমেরিকায় বর্ণবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রামে মন্টেগোমারীতে বাস বয়কট আন্দোলন শুরু করেন। সে সময় নিক্সনকে গ্রেফতার করা হয়।
১৯৬৯ - বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পূর্ব-পাকিস্তানের নামকরণ করেন ‘‘ বাংলাদেশ ”।
১৯৭১- ভারতের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের আনুষ্ঠানিক যুদ্ধ ঘোষণার প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ কমান্ড গঠন করে মিত্রবাহিনী নাম গ্রহণ করে।
১৯৭১ - পাক হানাদার বাহিনীর কবল থেকে মৌলভীবাজারের জুড়ী এলাকাকে (বর্তমান জুড়ী উপজেলা) শত্রুমুক্ত করে।
১৯৭৭ - মিশরের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট আনোয়ার সাদাত সিরিয়া, লিবিয়া, আলজেরিয়া ও দক্ষিণ ইয়েমেনের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে।
১৯৮৫ - যুক্তরাজ্য ইউনেস্কোর সদস্যপদ প্রত্যাহার করে।
১৯৮৭- পানামার জাতীয় পতাকা ধারী একটি মালবাহী জাহাজ স্পেনের উত্তর উপকূলীয় ফিনিস্টেলে জলসীমা থেকে প্রায় ১৫ নটিকল-মাইল দূরে যায়। জাহাজের ২৩ জন চীনা নাবিক প্রাণ হারান।
১৯৯২ - আলবেনিয়াকে মুসলিম রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
১৯৯৯ - যানজট এড়াতে ব্যাংককে আকাশ ট্রেন সার্ভিস চালু।
১৯৯৫- হংকং-র সবোর্চ্চ আদালতে প্রথমবারের মতো চীনা ভাষায় মামলা পরিচালিত হয়।
১৯৯৬- ম্যাডেলিন অলব্রাইট যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসের প্রথম নারী পররাষ্ট্র মন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত হন।
২০১৩ - দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনের অবিসংবাদিত নেতা নেলসন রলিহ্লাহ্লা ম্যান্ডেলা মৃত্যুবরণ করেন ।
জন্ম:
১৩৭৭ - চীনের সম্রাট জিয়ান ওয়েন।
১৪৪৩ - পোপ দ্বিতীয় জুলিয়াস।
১৮৩০- ইংরেজ মহিলা কবি ক্রিশ্চিনা রসেটি।
১৯০১ - মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিনোদন শিল্পের বিগ বস, মিকি মাওসের প্রতিষ্ঠাতা ওয়াল্ট ডিজনী শিকাগো।
১৯০১ - নোবেল জয়ী জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী ওয়ার্নার হাইজেনবার্গ।
১৯০৫ - কাশ্মীরের রাজনৈতিক নেতা শেখ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ।
১৯৩২ - মার্কিন পদার্থবিজ্ঞানী শেল্ডন গ্ল্যাশো।
মৃত্যু:
১৫৬০ - ফ্রান্সের রাজা দ্বিতীয় ফ্রাঙ্কোইস।
১৮৩৭ - অবিভক্ত ভারতে নারী শিক্ষার অন্যতম পথিকৃত, দিগদর্শন পত্রিকার সম্পাদক জোশুয়া মার্শম্যানের মৃত্যু।
১৮৭০ - ফরাসি ঔপন্যাসিক ও নাট্যকার আলেকসাঁদ্র দ্যুমার।
১৮৯০ - অস্ট্রিয়ান-আমেরিকান চলচ্চিত্র নির্দেশক, চলচ্চিত্রকার ফ্রিৎস ল্যাং।
১৯২৬ - প্রখ্যাত ফরাসী চিত্রশিল্পী ক্লোদ মন।
১৯৫০- ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামী অরবিন্দ ঘোষ।
১৯৫১- চিত্রশিল্পী ও শিশু সাহিত্যিক অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
১৯৫৭ - উপমহাদেশের প্রখ্যাত বুযুর্গ হযরত মাওলানা হোসাইন আহমদ মাদানী (রহ.)।
১৯৬৩ - আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী।
১৯৮১- সাহিত্যিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠক সত্যেন সেন।
১৯৮৬ - ভারতের ভৌত রসায়ন বিজ্ঞানের পথিকৃত ড. নীলরতন ধর।
দিবস:
আজ বিশ্ব মাটি দিবস
|
|
|
|
লাইফস্টাইল ডেস্ক : গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সাধারণ মনে হলেও এর কষ্ট কেবল ভুক্তভোগীরাই জানেন। তাই গ্যাস্ট্রিক দেখা দিলে তাদের জীবনযাপনে অনেক পরিবর্তন আনতে হয়। বিশেষ করে খাবারের ক্ষেত্রে থাকতে হয় অনেক বেশি সতর্ক। অনেকগুলো খাবার যোগ এবং বিয়োগ করতে হয় প্রতিদিনের তালিকা থেকে। কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকলে এড়িয়ে যেতে হবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই খাবারগুলো সম্পর্কে-
১. পপকর্ন
পপকর্ন পছন্দ করেন না এমন মানুষ খুব কমই আছে। এটি পৃথিবীজুড়েই খুব জনপ্রিয় একটি খাবার। কিন্তু এই খাবারে থাকা অতিমাত্রায় ফাইবার অনেকের ক্ষেত্রে হজমে গণ্ডগোলের কারণ হতে পারে। পপকর্নে থাকা ফাইবারের কারণে গ্যাস, পেট ফাঁপার সমস্যা দেখা দিতে পারে। হালকা ধরনের এই খাবার পরিপাক ক্রিয়ায় অতিরিক্ত বায়ু যোগ করতে পারে। তাই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকলে পপকর্ন এড়িয়ে চলুন।
২. কাঁচা সবজি
অনেকে স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকায় কাঁচা সবজি যোগ করেন। কাঁচা সবজিতে সালফার বা গন্ধকের যৌগ থাকে। এ ধরনের যৌগ থেকে হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। যে কারণে কাঁচা সবজি দিয়ে তৈরি সালাদ খেলে কারও কারও ক্ষেত্রে গ্যাসের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে বাঁচতে কাঁচা সবজি খাওয়া এড়িয়ে যেতে হবে।
৩. চুইংগাম
চুইংগাম আসলে কোনো খাবার নয়। এটি চিবোনো হলেও শেষ পর্যন্ত গিলে ফেলা হয় না। মুখশুদ্ধি হিসেবে বহুল প্রচলিত এই জিনিসটিও কিন্তু বদহজমের কারণ হতে পারে। এর কারণ হলো, চুইংগাম মুখে রেখে চিবোলে অনেকটা বাতাসও আমাদের শরীরে প্রবেশ করে। যার ফলে গ্যাসের কারণে অস্বস্তি দেখা দিতে পারে। তাই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকলে চুইংগাম চিবোনোর অভ্যাস বাদ দিন।
৪. পেঁয়াজ
পেঁয়াজের অনেক উপকারিতা রয়েছে। আবার রয়েছে কিছু ক্ষতিকর দিকও। যেমন পেঁয়াজে থাকা এক ধরনের কার্বোহাইড্রেড ফ্রুক্টন অনেকের শরীরই হজম করতে পারে না। মানুষের শরীরে প্রবেশের পর এই ফ্রুক্টন যখন ভাঙতে শুরু করে তখন পরিপাক পদ্ধতিতে গ্যাস তৈরি হয়। তাই পেঁয়াজ খেলে কারও কারও ক্ষেত্রে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এ ধরনের সমস্যা থাকলে খাবার থেকে পেঁয়াজ বাদ দেওয়াই উত্তম।
৫. আপেল
আপেল আসলে স্বাস্থ্যকর একটি ফল। কিন্তু এটি গ্যাস্ট্রিকের রোগীদের জন্য উপকারী নাও হতে পারে। এর কারণ হলো, আপেল, পিচের মতো ফলে ফ্রুক্টোজের মাত্রা খুব বেশি থাকে। এর প্রভাবে শরীরে গ্যাসের পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে পারে। তাই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকলে আপেল এড়িয়ে যাওয়াই ভালো।
|
|
|
|
আজ ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩, বৃহস্পতিবার, ৬ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ। একনজরে দেখে নিন ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যু দিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।
ঘটনাবলি: ১৭৯২ - ফ্রান্সে রাজতন্ত্রের অবসান ঘটে এবং প্রজাতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা হয়। ১৮৩২ - বিখ্যাত ইংরেজ কবি, উপন্যাসিক এবং ঐতিহাসিক স্যার ওয়াল্টার স্কট পরলোকগমন করেন। ১৮৫৭ - দিল্লীর সম্রাট দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেন। ১৮৬০ - জার্মান দার্শনিক আর্থার শোপেনহাওয়ারের মৃত্যু। ১৮৬৬ - ইংরেজ কথাসাহিত্যিক এইচ জি ওয়েলসের জন্ম। ১৮৮৭ - অযোধ্যায় শেষ নবাব সঙ্গীতামোদী ওয়াজেদ আলী শাহর মৃত্যু। ১৯০৯ - ঘানার জাতীয়তাবাদী নেতা কোয়ামে নক্রুমার জন্ম। ১৯১৯ - ইসলামের অন্যতম পরিচিত বিদ্বান ব্যক্তি ফজলুর রহমান মালিক জন্মগ্রহণ করেন। ১৯২৬ - পাকিস্তানের জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী নূরজাহান জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৩৩ - ইংরেজ লেখিকা ও ভারত হিতৈষী এ্যানি বেসান্টের মৃত্যু। ১৯৪২ - ইউক্রেনের দুনাইভসিতে জার্মান নাৎসি বাহিনী দুই হাজার ৬৮৮ জন ইহুদিকে হত্যা করে। ১৯৪৭ - মার্কিন লেখক স্টিফেন কিং জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৫৪ - জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনযো আবে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৫৭ - অস্ট্রেলিয়ার ২৬তম প্রধানমন্ত্রী কেভিন রাড জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬৪ - মাল্টা স্বাধীনতা লাভ করে। ১৯৭৪ - হন্ডুরাসে জলোচ্ছ্বাসজনিত বন্যায় ৮ হাজারেরও বেশি লোকের মৃত্যু। ১৯৮০ - ইরাকের সাবেক বাথ সরকার ইরানের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক আগ্রাসন মুলক যুদ্ধ শুরু করেছিলো। ১৯৮১ - যুক্তরাজ্যের নিকট থেকে বেলিজ স্বাধীনতা লাভ করে। ১৯৮৪ - ব্রুনেই জাতিসংঘে যোগদান করে। ১৯৮৯ - সেনেগাল ও জাম্বিয়ার কনফেডারেশন সেনেগাম্বিয়া ভেঙ্গে যায়। ১৯৯১ - তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের নিকট থেকে আর্মেনিয়া স্বাধীনতা লাভ করে।
জন্ম: ১৮৭৫- খ্যাতনামা বাঙালি নারী কবি কুসুমকুমারী দাশ। ১৮৯১- বাঙালি লেখক, গবেষক ও সম্পাদক ব্রজেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়। ১৮৯৮- আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বাঙালি সাংবাদিক তুষারকান্তি ঘোষ। ১৯১৯- ইসলামের অন্যতম পরিচিত বিদ্বান ব্যক্তি ফজলুর রহমান মালিক। ১৯৪৭- মার্কিন লেখক স্টিফেন কিং।
মৃত্যু: ১৮৩২- স্কটল্যান্ডের ঐতিহাসিক উপন্যাস রচয়িতা ও কবি ওয়াল্টার স্কট। ১৮৬০- জার্মান দার্শনিক আর্থার শোপেনহাওয়ার। ১৯৩৩- ইংরেজ লেখিকা ও ভারত হিতৈষী অ্যানি বেসান্ট। ১৯৪৪- ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের শহীদ বিপ্লবী গোপাল সেন।
দিবস: মাল্টা, বেলিজ ও আর্মেনিয়ার স্বাধীনতা দিবস। আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস। বিশ্ব আলঝেইমার দিবস।
|
|
|
|
১৯৯২ সালের এই দিনে আহছান মঞ্জিল জাদুঘর উদ্বোধন করা হয়
আজ বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৩। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।
ঘটনাবলি :
১১৮৭ - মুসলমান সেনারা খ্রিস্টানদের বিরুদ্ধে ক্রুসেডের অংশ হিসেবে সেনাপতি সালাদিনের নেতৃত্বে জেরুজালেম অবরোধ শুরু করেন, যা ২ অক্টোবর তারিখ তাদের দখলে আসে।
১৬২০ - তুরস্কের কাছে যুদ্ধে পরাজিত হয় পোল্যান্ড।
১৮৩১ - বাষ্পচালিত প্রথম বাস নির্মাণ করা হয়।
১৮৩৩ - চার্লস ডারউইন ঘোড়ায় চড়ে বুয়েনস আইরেস যাত্রা করেন।
১৮৩৯ - নেদারল্যান্ডসের আমস্টারডাম থেকে হার্লেম পর্যন্ত রেলপথ খুলে দেওয়া হয়।
১৮৫৪ - অবিভক্ত বাংলায় প্রথম ডাকটিকেট বিক্রি শুরু হয়। ডাকটিকেটের চিত্রশিল্পী ছিলেন নুমারউদ্দীন।
১৮৫৭ - বিদ্রোহী সিপাহিদের হাত থেকে ব্রিটিশ সেনারা দিল্লি পুনর্দখল করে নেয়।
১৮৬৩ - জার্মান ভাষাতাত্ত্বিক, আইনজ্ঞ ও পুরাণবেত্তা ইয়াকপ গ্রিম মৃত্যুবরণ করেন।
১৮৭০ - ইতালির সেনাবাহিনী ফ্রান্সের কাছ থেকে রোম শহর দখল করে।
১৯৬৪ - আফগানিস্তানের জাতীয় সংসদ নতুন সংবিধান অনুমোদন করে।
১৮৬৭ - হাঙ্গেরীকে অষ্ট্রিয়ার সাথে একিভূত করে বৃহৎ অষ্ট্রিয়ান সাম্রাজ্য গঠন করা হয়।
১৯৭০ - সোভিয়েত রকেট লুনা-১৬ চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণ করে।
১৯৭৩ - নারী টেনিস খেলোয়ার বিলি জিন কিং লন টেনিস খেলার লিঙ্গের যুদ্ধ নামক মুখোমুখি ম্যাচে পুরুষ টেনিস খেলোয়ার ববি রিগস্কে পরাজিত করেন।
১৯৯২ - আহছান মঞ্জিল জাদুঘর উদ্বোধন করা হয়।
১৯৯৯ - বিল ক্লিনটন ৯ দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে চীনে আসেন।
২০০০ - চেক প্রজাতন্ত্রে সফল নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
২০০১ - রাজধানী ঢাকায় রিকশার বিকল্প হিসেবে পরীক্ষামূলকভাবে ‘সিটি সার্কুলার সার্ভিস’ চালু।
২০০৫ - যুক্তরাষ্ট্র ও কিউবায় হ্যারিকেন রিটার তাণ্ডব।
জন্ম :
১৪৮৬ - ইংল্যান্ডের রাজা সপ্তম হেনরির পুত্র আর্থারের জন্ম।
১৮৩৩ - নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী [১৯০৭] ইতালিল মানব-হিতৈষী এর্নেস্তো তিওদোরো মনেতার জন্ম।
১৯৪৩ - নাইজেরিয়ার সাবেক রাষ্ট্রপতি সানি আবাচা জন্মগ্রহন করেন।
মৃত্যু :
১২৪৬ - কিয়েভের শাসক মিখাইলের মৃত্যু হয়।
১৯৭১ - নোবেলজয়ী [১৯৬৩] গ্রিক কবি জর্জ সেফেরিসের মৃত্যু।
১৯৭৫ - নোবেলজয়ী [১৯৬০] ফরাসি সাহিত্যিক স্যঁ জন পেরসের মৃত্যু।
১৯৮৬ - ছান্দসিক ও রবীন্দ্র-বিশেষজ্ঞ প্রবোধচন্দ্র সেনের মৃত্যু।
১৯৯৬ - অতিপ্রজ (prolific) হাঙ্গেরীয় গণিতবিদ পল এর্ডশ মৃত্যুবরণ করেন।
২০১১ - আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট বুরহানউদ্দিন রব্বানী মৃত্যুবরণ করেন।
|
|
|
|
সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ডেঙ্গু পরিস্থিতি প্রকট আকার ধারণ করেছে। অনেকে আবার সাধারণ ভাইরাল জ্বরের সঙ্গে ডেঙ্গুকে গুলিয়ে ফেলে অবহেলা করছেন। শিশু থেকে বয়স্ক— বিভিন্ন বয়সের মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন এতে।
সাধারণত জ্বর, মাথাযন্ত্রণা, হাত-পায়ের সঙ্গে সারা শরীরে ব্যথা, বমি বমি ভাব, মুখে অরুচি, মলের সঙ্গে রক্তপাত— ডেঙ্গু রোগের অন্যতম লক্ষণ। এই লক্ষণগুলো থাকলে রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া অবশ্যই জরুরি। ডেঙ্গু সেরে গেলেও কিছু বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।
ডেঙ্গুর জ্বর বেশি দিন থাকে না। জ্বর চলে যাওয়ার পরে অনেকেরই মনে হয় সুস্থ হয়ে গেছেন। কিন্তু আসল বিপদের শুরু হচ্ছে সেই সময় থেকেই। জ্বর কমে যাওয়ার ২-৭ দিন পর ডেঙ্গুর সঙ্কটজনক অবস্থা তৈরি হয়। তাই এই সময়টিতে সাবধান থাকা জরুরি।
অতিরিক্ত দুর্বলতা, বমি, পাতলা পায়খানা, পেটে ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা— জ্বর কমে যাওয়ার পরেও যদি এই লক্ষণগুলো দেখা দিতে শুরু করে তা হলে অবশ্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া জরুরি। এই বিষয়টি নিয়ে সতর্ক থাকলে মৃত্যু এড়ানো যাবে বলে মত চিকিৎসকের।
• জ্বর কমে যাওয়ার ৪৮-৭২ ঘণ্টার মধ্যে রোগীকে বাড়তি নজরে রাখতে হবে। রোগীর নিজেরও খানিক সতর্ক থাকা জরুরি। কোনো সমস্যা হলে তা চেপে না রেখে চিকিৎসককে জানাতে হবে।
• ডেঙ্গু হলে শরীরে পানির ঘাটতি তৈরি হয়। তাই ঘাটতি কতটা কমেছে সেটা বোঝা জরুরি। এ ছাড়াও প্লাটিলেট পরীক্ষা করানো প্রয়োজন। জ্বর চলে যাওয়ার ২-৩ দিন পর এটা কয়েকবার পরীক্ষা করা উচিৎ।
• ডেঙ্গু শরীর ভেতর থেকে দুর্বল করে দেয়। তাই এই সময় পর্যাপ্ত পুষ্টির প্রয়োজন। সঠিক ডায়েট মেনে চললে দুর্বলতা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। তরল খাবার বেশি করে খাওয়া জরুরি। ঘন ঘন পানি খেতে হবে। শরীরে পানির পরিমাণ কমতে দেওয়া যাবে না। সেই সঙ্গে কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার, ভিটামিন সি, আয়রন, ভিটামিন ই-তে সমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খেতে হবে।
|
|
|
|
ফিচার ডেস্ক
সম্প্রতি ভারতের চন্দ্রযান ৩-এর সফল অবতরণ বিশ্ববাসীকে হতবাক করেছে। ভারতের এই ইতিহাস বিশ্ব ইতিহাসে যোগ করবে অনেক অনেক তথ্য। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণকারী প্রথম দেশ হিসেবে ইতিহাস গড়লো তারা।
ভারতের চন্দ্রযান ৩-এর আগে একবার মহাকাশযান চন্দ্রযান-২ অভিযান ব্যর্থ হয়েছিল। শুধু ভারত নয় অনেক দেশ তাদের এই অভিযানে ব্যর্থ হয়েছে বারবার। সেই তালিকায় আছে জাপান, ইসরায়েল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সোভিয়েত ইউনিয়নসহ বহু দেশ। ১৯৬০-এর দশকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সোভিয়েত ইউনিয়ন একের পর এক চন্দ্রাভিযান সংঘটিত করেছিল, যতক্ষণ পর্যন্ত না সাফল্য এসেছে।
অবশেষে ১৯৬৯ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অ্যাপেলো মিশনে সফলভাবে চাঁদের মাটিতে অবতরণ করে মানুষ। সেদিন অ্যাপোলো-১১ অভিযানের সময় যুক্তরাষ্ট্র প্রথমবার চাঁদে দেশের পতাকা স্থাপন করে। ১৯৬৯ থেকে ১৯৭২ এর মধ্যে চাঁদের বুকে ছয়বার মানুষের অবতরণ ঘটে এবং অসংখ্যবার মনুষ্যবিহীন চন্দ্রাভিযান করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
সম্প্রতি রাশিয়ার চন্দ্রযান লুনা-২৫ মহাকাশযান নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় এবং প্রাক-অবতরণ কক্ষপথের জন্য প্রস্তুতিতে সমস্যা হওয়ার পরে চাঁদে বিধ্বস্ত হয়। রাশিয়ার প্রথম চন্দ্রযান যেটা চাঁদের মাতীতে অবতরণে ব্যর্থ হয়েছে। ১৯৫৯ সালে প্রথম রাশিয়া তাদের চন্দ্রযান লুনা ২ চাঁদের মাটিতে সফলভাবে অবতরণ করেছিল।
তবে জানেন কি, কেন বারবার চাঁদের মাটি ছুঁতে ব্যর্থ হয়েছে মহাকাশযানগুলো? এই ব্যর্থতার কারণ কি? আসলে অবতরণের জন্য অবস্থান নির্ণয়ও সহজ নয় চাঁদে। সেখানে নেই কোনো জিপিএস সিস্টেম। তাই মহাকাশযান একটি নির্দিষ্ট স্থানে অবতরণ করার জন্য উপগ্রহের নেটওয়ার্কের উপরেও নির্ভর করতে পারে না।
এজন্য চাঁদের মাটিতে নির্দিষ্ট স্থানে মৃসণভাবে অবতরণ করতে মহাকাশযানে অবস্থিত কম্পিউটারগুলোকে দ্রুত গণনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিতে হয়। অবতরণের কয়েক কিলোমিটার আগে প্রপালশন সিস্টেমের ধাক্কায় সেন্সরগুলোও ঠিক করে কাজ করে না অনেক সময়। তখন দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া দুষ্কর হয়ে ওঠে। চাঁদের বুকে অবস্থিত গর্ত, পাহাড়ি ভূভাগ অনেক ক্ষেত্রে অবতরণের জন্য অবস্থান নির্ণয়ে বাধা দেয়। এসব মিলিয়েই ব্যর্থ হয় চন্দ্রযানগুলোর সফল অবতরণ।
সূত্র: রয়টার্স
|
|
|
|
Lahore Fort - Built in 1566 by Mughal emperor Akbar is a UNESCO World Heritage Site. Image collected
Fasih Ullah khan: Lahore, the cultural capital of Pakistan, is a city that pulsates with rich history, vibrant culture and artistic beauty. Nestled in the heart of the Punjab province, Lahore has a rich and diverse past, a thriving present, and an optimistic future. Its historic significance, cultural heritage, and architectural marvels make it a city unlike any other in South Asia.
Lahore`s history dates back over a millennium. It has witnessed the rise and fall of numerous empires, each leaving a lasting imprint on the city`s landscape. The excavations carried out in late 1950 in Lahore Fort has revealed five distinct periods starting with the British going down to Sikh, Mughal, Ghazanvide and Hindu. During the historic period it was the Mughal era that left the most lasting imprints on the culture and the architectural legacy of Lahore. It was under the Mughals that Lahore truly flourished, becoming a hub of art, literature, and intellectual discourse.
The British colonial era saw Lahore becoming a significant center for education and administration. The city`s distinct architecture reflects this period, with colonial-style buildings juxtaposed with traditional Mughal structures.
Once the center of the Mughal Empire, Lahore is adorned with magnificent architectural marvels, from the awe-inspiring Badshahi Mosque to the stunning Lahore Fort. This city beautifully blends its historical significance with modern life, as bustling streets teem with people engaged in daily activities and an extraordinary culinary food scene that caters to all tastes.
Lahore, known as Pakistan`s culinary hub is a paradise for food lovers. Its bustling streets and vibrant markets provide an engaging exploration of a varied and tasteful culinary environment. From the sizzling kebabs and aromatic biryanis to the delectable street snacks like Golgappas (Fuchka in Bangladesh), samosas and Jalebis, Lahore`s food scene is a tantalizing fusion of traditional Pakistani flavors, regional delights, and innovative culinary creations. The love for food is deeply ingrained in Lahore`s culture, making it a must-visit destination for anyone eager to explore the vibrant and delicious world of Pakistani cuisine.
The people of Lahore, known for their warmth and hospitality, celebrate various festivals with great enthusiasm. In addition to events like National Horse and Cattle Show and various religious and cultural festivals, the annual Lahore Literary Festival is a testament to the city`s love for art, literature, and intellectual discussions.
Lahore is also a paradise for nature enthusiasts, offering meticulously maintained parks, including the renowned ShalimarGardens, a UNESCO World Heritage Site, ideal for leisurely walks and picnics with loved ones. The intricate waterworks and symmetrical design of ShalimarGardens make it a tranquil oasis in the heart of the city.
The Walled City of Lahore is a living example of the city`s rich cultural heritage and vibrant present-day activities. Inside the walls, one finds a labyrinth of narrow streets, colorful bazaars, and historic landmarks like the Delhi Gate and the Shahi Hammam (Royal Bath).
Minar-e-Pakistan, a monumental architectural achievement, proudly stands as a tribute to the momentous Pakistan Resolution passed on March 23, 1940. This structure carries immense historical and cultural value not just for Lahore but for the entire nation of Pakistan. Located within IqbalPark, Minar-e-Pakistan serves as an enduring emblem of unity, freedom, and the struggle for independence.
Safeguarding Lahore`s heritage holds great importance, considering its integral role in Pakistan`s historical narrative. The LahoreMuseum, founded during the era of British colonial rule, is a valuable repository of artifacts, artwork, and historical relics. It provides insights into the diverse civilizations that have influenced the region.
Concerted efforts are currently in progress to uphold and rejuvenate Lahore`s architectural heritage. Conservation initiatives are aimed at safeguarding and revitalizing historic structures, with the goal of enabling future generations to admire the grandeur of the city.
The writer is a Chevening Scholar and Press Counsellor at Pakistan High Commission, Dhaka
|
|
|
|
অনলাইন ডেস্ক : বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রাণী কোনটি? এমন প্রশ্ন যদি আমাদের করা হয় তাহলে আমরা নিশ্চয়ই নীল তিমির কথা বলবো। কারণ বিংশ শতাব্দীতে এসে কমবেশি আমরা সবাই জানি, ১১০ ফুট উচ্চতা আর ১ লাখ ৭৩ হাজার কেজি ওজন নিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে বিশাল ও ভারী প্রাণীর তকমা রয়েছে নীল তিমির ঝুলিতে। কিন্তু এবার নীল তিমির রেকর্ড ভাঙতে যাচ্ছে তারই স্বজাতি। দৈত্যাকার এই তিমির নাম পেরুসেটাস তিমি। খবর আনদোলুর।
আনাদোলুর এক প্রতিবেদেনে বলা হয়েছে, বুধবার (২ আগস্ট) দ্য রয়েল বেলজিয়ান ইনস্টিটিউট অব ন্যাচারাল সায়েন্স (আরবিআইএনএস) পৃথিবীর সবচেয়ে বড় প্রাণী আবিষ্কারের দাবি করেছেন। এটি দক্ষিণ আমেরিকার দেশ পেরু থেকে আবিষ্কার করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে এটিই বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রাণী।
আরবিআইএনএস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, নতুন আবিষ্কার হওয়া এ প্রাণীটির নাম পেরুকেটাস তিমি। প্রাণীটি ৩৯ মিলিয়ন বছর আগে থেকে পেরুর উপকূলে বসবাস করে আসছে। নীল তিমির চেয়ে এটিকে বর্তমানে সবচেয়ে বড় প্রাণী হিসেবে ধারণা করা হচ্ছে।
আরবিআইএনএসের জীবাশ্মবিদ অলিভার লামবার্ট বলেন, নীল তিমির ওজন ১০০ থেকে ১৯০ টন পর্যন্ত হয়ে থাকে। অন্যদিকে নতুন আবিষ্কৃত এ সামুদ্রিক প্রাণীটির ওজন ৮৫ থেকে ৩৪০ টন পর্যন্ত হতে পারে।
প্রাণীটি নিয়ে ২০০৬ সালে পেরুর ইকা উপত্যকায় গবেষণা শুরু হয়। দীর্ঘ গবেষণার পর এটিকে সবচেয়ে বড় প্রাণী হিসেবে ঘোষণা দিল আরবিআইএনএস।
|
|
|
|
বর্ষায় এডিস মশার লার্ভা মেলে বিভিন্ন স্থানে জমে থাকা পানিতে। মশার বংশবিস্তারের জন্য এখনই উপযুক্ত সময়।
তাই বাড়ির আশপাশে, ফুলের টবে জমে থাকা পানি নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে ও সতর্ক থাকতে হবে সবারই।
ডেঙ্গুরোগের বাহক হলো এডিস মশা। এর কামড়ে ডেঙ্গুর জীবাণু একজনের শরীর থেকে অন্যজনের শরীরে ছড়িয়ে পড়ে।
এ সময় ডেঙ্গু থেকে বাঁচতে ছোট-বড় সবাইকে সাবধানে থাকতে হবে। এজন্য কী কী করণীয় জেনে রাখুন-
১. দিনের বেলা পায়ে মোজা ব্যবহার করতে পারেন।
২. ফুল হাতার জামা পরুন।
৩. শিশুদের হাফপ্যান্টের বদলে ফুলপ্যান্ট বা পায়জামা পরাতে হবে।
৪. দিনে ও রাতে ঘুমানোর সময় মশারি ব্যবহার করতে হবে।
৫. মশা যেন না কামড়াতে পারে এজন্য মশাবিরোধী বিভিন্ন ক্রিম বা তেল শররের খোলা স্থানে ব্যবহার করুন।
৬. দরজা-জানালায় নেট লাগাতে হবে।
৭. মশা তাড়াতে স্প্রে, লোশন, ক্রিম, কয়েল, ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।
৮. ফুলদানি, অব্যবহৃত কৌটা, বাড়িঘরের আশপাশে যে কোনে পাত্রে জমে থাকা পানি পরিষ্কার করুন।
৯. ঘরের বাথরুমে কোথাও পানি জমাবেন না।
১০. বাড়ির ছাদে বাগানের টবে বা পাত্রে যেন পানি জমে না থাকে। প্রয়োজনে প্রতিদিন পানি বদলে ফেলুন।
১১. বাড়ির আশপাশের ঝোপঝাড়, জঙ্গল, জলাশয় ইত্যাদি পরিষ্কার রাখুন।
|
|
|
|
ম্যাঙ্গো পুডিং সুস্বাদু মিষ্টান্ন। এটি সাধারণত জেলটিন দিয়ে তৈরি করা হয়। দুধ, চিনি, আম এবং কর্নফ্লাওয়ার দিয়ে তৈরি এই সুস্বাদু আমের মিষ্টান্নটি যে কেউ তৈরি করতে পারেন। পুডিংটি এক ঘন্টা বা তার বেশি সময়ের জন্য পুরোপুরি সেট হতে দিন। তারপরে এটি পরিবেশন করুন। ম্যাঙ্গো পুডিং বেশ স্বাস্থ্যকর। এটি বানাতে চিনির পরিবর্তে মধু বা গুড় ব্যবহার করতে পারেন।
উপকরণ
· ৩ টি আম
· ৩ টেবিল চামচ চিনি
· ৩ টেবিল চামচ কুসুম গরম দুধ
· ২কাপ দুধ(সাধারণ তাপমাত্রা)
· ৩ টেবিল চামচ কর্ন ফ্লাওয়ার
প্রস্তুত প্রণালি
· প্রথমত, আম থেকে পাল্প সংগ্রহ করুন। এবার ব্লেন্ডারে পাল্পের সাথে দুধ এবং চিনি যোগ করুন। একটি মসৃণ পিউরি তৈরি করুন।
· কুসুম গরম দুধের সাথে কর্নফ্লাওয়ার মিশ্রিত করুন। এটি আলাদা একটি পাত্রে রাখুন।
·একটি প্যানে আমের পিউরি যোগ করুন। চুলার আঁচ মাঝারি রাখুন। এটি ফুটে উঠলে, কর্নফ্লাওয়ারের মিশ্রণটি যোগ করুন। ৫ মিনিটের জন্য নাড়তে থাকুন। মিশ্রণটি ঘন হয়ে এলে আঁচ বন্ধ করুন। এটিকে ঠাণ্ডা হতে দিন।
· এবার মিশ্রণটি একটি ছাঁচে ঢেলে নিন। ১-২ ঘন্টা ফ্রিজে রাখুন।
· সেট হয়ে গেলে পরিবেশন করুন ম্যাঙ্গো পুডিং।
|
|
|
|
ফিচার ডেস্ক : মে মাসের দ্বিতীয় রোববার ‘বিশ্ব মা দিবস’ পালিত হয়। সেই হিসাবে আজ ১৪ মে বিশ্ব মা দিবস। বাংলাদেশসহ বিশ্বের প্রায় সব দেশেই পালিত হয় দিনটি।
কবি কাজী কাদের নেওয়াজ তার ‘মা’ কবিতার মধ্য দিয়ে মমতাময়ী ও জন্মদাত্রী মায়ের বিশালত্বকে তুলে ধরতে চেয়েছেন। কবির ভাষায়- “মা কথাটি ছোট্ট অতি কিন্তু জেনো ভাই,/ইহার চেয়ে নাম যে মধুর ত্রিভুবনে নাই/ সত্য ন্যায়ের ধর্ম থাকুক মাথার’ পরে আজি/ অন্তরে মা থাকুক মম, ঝরুক স্নেহরাজি।”
‘মা’ ছোট্ট একটি শব্দ কিন্তু পৃথিবীর সবচেয়ে মধুরতম ডাক। ছোট্ট এ শব্দের অতলে লুকানো থাকে গভীর স্নেহ, মমতা আর অকৃত্রিম ভালোবাসা। তাইতো মমতাময়ী মায়ের সম্মানে প্রতি বছর মে মাসের দ্বিতীয় রোববার ‘বিশ্ব মা দিবস’ পালন করা হয়। তবে অনেকের মতে, মাকে ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা জানাতে কোনো দিনক্ষণ প্রয়োজন হয়। মায়ের প্রতি প্রতিদিনই সন্তানের ভালোবাসা থাকে।
জানেন কি? আজ থেকে বহু বছর আগে এভাবেই এক মেয়ে তার মায়ের জন্য প্রবর্তন করেছিলেন মা দিবস। ১৯০৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের আনা জারভিস নামের নারী মারা গেলে তার মেয়ে আনা মারিয়া রিভস জারভিস মায়ের কাজকে স্মরণীয় করে রাখতে সচেষ্ট হন।
ওই বছর তিনি তার সান ডে স্কুলে প্রথম এ দিনটি মাতৃদিবস হিসেবে পালন করেন। ১৯০৭ সালের এক রোববার আনা মারিয়া স্কুলের বক্তব্যে মায়ের জন্য একটি দিবসের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করেন। আনা জার্ভিস ছিলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাল্টিমোর ও ওহাইওর মাঝামাঝি ওয়েবস্টার জংশন এলাকার বাসিন্দা।
তার মা অ্যান মেরি সারাজীবন অনাথদের সেবা করে জীবন কাটিয়েছেন। ১৯০৫ সালে মারা যান মেরি। অনাথদের জন্য মেরির উৎসর্গিত জীবনের কথা অজানাই থেকে যায়। লোকচক্ষুর আড়ালে কাজ করা মেরিকে সম্মান দিতে চাইলেন তার মেয়ে আনা জার্ভিস।
জার্ভিস নতুন এক উদ্যোগ নেন। মা অ্যান মেরির মতো ছড়িয়ে থাকা সব মাকে স্বীকৃতি দিতে আনা জার্ভিস প্রচার শুরু করেন। সাত বছরের চেষ্টায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি পায় ‘মা দিবস’। ১৯১১ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিটি রাজ্যে মা দিবস পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়।
ইউরোপ এবং যুক্তরাজ্যে ‘মাদারিং সানডে’ নামের এক অনুষ্ঠান পালন করা হত। যা মূলত ছিল মায়েদের সম্মান প্রদর্শনের জন্য। এছাড়াও বিভিন্ন সময় মাকে সম্মান জানাতে বিভিন্ন জাতি এমন অনেক আচার অনুষ্ঠান পালন করত। তবে আধুনিককালে ১৯১৪ সালের ৮ মে মার্কিন কংগ্রেস মে মাসের দ্বিতীয় রোববারকে ‘মা’ দিবস হিসেবে ঘোষণা করে।
এভাবেই শুরু হয় মা দিবসের যাত্রা। এরই ধারাবাহিকতায় আমেরিকার পাশাপাশি মা দিবস এখন বাংলাদেশসহ অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, কানাডা, চীন, রাশিয়া ও জার্মানসহ শতাধিক দেশে মর্যাদার সঙ্গে দিবসটি পালিত হচ্ছে।
চাইলে আজ দিনটি বরাদ্দ করতে পারেন আপনার মায়ের জন্য। বছরের অন্যান্য দিনগুলো মাকে ভালোবাসি বলতে না পারলেও আজ বলুন। মায়ের সঙ্গে সময় কাটান। উপহার দিতে পারেন মায়ের কোনো পছন্দের কিছু। একদিনের একটু ছোট্ট ট্যুর দিয়ে আসতে পারেন মাকে নিয়ে কিংবা একসঙ্গে ডিনার করলেন মায়ের পছন্দের কোনো রেস্তোরাঁয় তার প্রিয় খাবারগুলো দিয়ে।
|
|
|
|
প্রতিদিনের খাবার রুটিনে মাঝেমধ্যে একটু ভিন্নতা নিয়ে আসলে মন্দ হয় না। এতে একি রকম খাবারের প্রতি অরুচিও আসবে না। আপনার খাবার টেবিলে রাখতে পারেন ভিন্ন স্বাদের কড়াইমটর। পরিবারের সকলেই পছন্দ করবে এই খাবার। কড়াইমটর তৈরির রেসিপি দেখে নিন।
যা যা লাগবে:
মটরশুটি ১কাপ, আলু কাটা ১কাপ, টমেটো কাটা ১টি, ধনেপাতা কুচি ১/৩ কাপ, কাচামরিচ কুচি ৪টি, পেঁয়াজ কুচি ১টি, আদা বাটা ১/২ টেবিল চামচ, হলুদগুড়া ১/২ টেবিল চামচ, মরিচগুড়া ১/৩চামচ জিরাগুড়া ১/২চামচ, চাটমসলা ১/৪ চামচ, লবণ স্বাদমত, তেল ৩ টেবিল চামচ
যেভাবে বানাবেন:
প্রথমে আলু এবং মটরশুঁটি সিদ্ধ করে নিন। একটি কড়াইতে তেল দিয়ে তাতে পেঁয়াজ দিয়ে একে একে সব মসলা দিয়ে কষিয়ে নিন। এবার সামান্য পানি দিয়ে তাতে টমেটো, আলু ও মটরশুঁটি দিয়ে নাড়ুন। পানি শুকিয়ে গেলে ধনেপাতা ও কাচামরিচ দিয়ে পরিবেশন করুন মজার কড়াইমটর।
|
|
|
|
পোলাও কিংবা বিরিয়ানির সঙ্গে শেষপাতে বোরহানি না থাকলে কী চলে! ঈদে সবার ঘরেই কমবেশি তৈরি হয় লোভনীয় সব খাবার। আর এই গরমে ভারি খাবার খাওয়ার পরে যদি ঠান্ডা ঠান্ডা এক গ্লাস বোরহানি না থাকে, তাহলে ঠিক জমে ওঠে না।
বেশিরভাগ মানুষই বোরহানি বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট কিংবা বিরিয়ানির দোকান থেকে কিনে পান করেন। তবে চাইলে ঘরে খুব সহজে ও কম উপকরণ দিয়ে তৈরি করতে পারেন বোরহানি। রইলো রেসিপি-
উপকরণ
১. টকদই আধা কেজি ২. পুদিনা পাতা একমুঠো ৩. কাঁচা মরিচ ৩-৪টি ৪. ঠান্ডা পানি পরিমাণমতো ৫. চিনি ২ টেবিল চামচ ৬. পুদিনার রস সামান্য ও ৭. বোরহানির মসলা ১ টেবিল চামচ।
পদ্ধতি
টকদই যদি বেশি পাতলা হয় তাহলে দই চালনিতে বা গামছায় বেঁধে রেখে দইয়ের বাড়তি পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। তারপর পুদিনা পাতা ও কাঁচা মরিচ একসঙ্গে ব্লেন্ড করে ছাঁকনিতে ছেঁকে রস রেখে বাকিটা ফেলে দিতে হবে।
এরপর দইয়ের সঙ্গে পরিমাণমতো ঠান্ডা পানি ও চিনি, পুদিনার রস ও বোরহানির মসলা মিশিয়ে হ্যান্ড বিটার দিয়ে ভালোভাবে নেড়ে মিশিয়ে নিতে হবে। ব্যাস তাহলেই পরিবেশনের জন্য তৈরি হয়ে যাবে বোরহানি।
|
|
|
|
ঈদ মানেই আনন্দ। আর এই আনন্দের দিনটি শুরু হয় মিষ্টি মুখ করেই। ঈদের দিনের মিষ্টির কথা শুনলে প্রথমেই মাথায় আসে সেমাইয়ের কথা। সেমাই দিয়ে তৈরি করা যায় সুস্বাদু সব পদ। খুব সহজেই আপনি তৈরি করতে পারবেন নারিকেল দুধে সেমাই। নারিকেল দুধ ও খেজুরের গুড় দিয়ে তৈরি করা লাচ্ছা সেমাইয়ের এই পদটি খেতে দারুণ সুস্বাদু।
চলুন জেনে নেওয়া যাক মিষ্টি এই পদ তৈরির রেসিপি-
যা যা লাগবে:
লাচ্ছা সেমাই ৫০ গ্রাম, নারিকেল দুধ ২৫০ গ্রাম, নারিকেল পাউডার দুধ ৫০ গ্রাম, নারিকেল কোরানো ২ চামচ, খেজুর গুড় স্বাদমতো, কাজু বাদাম গুঁড়া- ৪ চামচ, ঘি ১ চামচ, নারিকেলের টুকরা কয়েকটি কাজু ও কিশমিশ ১ চামচ।
তৈরি প্রক্রিয়া:
প্রথমে ফ্রাইপ্যানে ঘি দিয়ে সেমাই লাল করে ভেজে তুলে নিতে হবে। সেমাই ভেঙে ছোট করা যাবে না। এবার প্যানে নারিকেল দুধ দিয়ে ফুটিয়ে নিন। ফুটে উঠলে আঁচ কমিয়ে জ্বাল দিন। একটি বাটিতে কাজু বাদাম পাউডার, নারিকেল পাউডার দুধ ভালো করে মিশিয়ে নেড়ে নিন। এবার তাতে গরম গরম অল্প নারিকেল দুধ মিশিয়ে মিশ্রণটি ফুটন্ত নারিকেল দুধে ঢেলে ভালো করে মিশিয়ে চুলা বন্ধ করে দিন।
দুধের মিশ্রণে খেজুরের গুড় ও কোরানো নারিকেল মিশিয়ে ভালো করে নেড়ে সবকিছু মিশিয়ে নিতে হবে। ভাজা সেমাই পরিবেশন পাত্রে রেখে ওপর থেকে দুধের মিশ্রণটি ঢেলে দিন। ঠান্ডা হলে পছন্দমতো কাজু, কিশমিশ ও নারিকেল টুকরো দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।
|
|
|
|
তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক : ১৫ বছর পর বাজাজ পালসার ২২০এফ বাইক নতুন রূপে ফিরছে। সেসময় বাজাজের লিজেন্ডারি পালসার মডেল ছিল ২২০এফ। তবে ২০২২ সালের এপ্রিলে এই সেমি-ফেয়ার্ড মোটরসাইকেলটিকে বন্ধ করে দেয় সংস্থাটি। তবে গ্রাহকদের মধ্যে বাইকটির ব্যাপক চাহিদা থাকায় নতুন রূপে নিয়ে আসতে বাধ্য হলো বাজাজ।
২০২৩ বাজাজ পালসার ২২০এফ বাইকটির সঙ্গে ডিজাইনের দিক থেকে আগের বাইকের অনেকাংশেই মিল রয়েছে। বাইকটিতে পাওয়ারের জন্য দেওয়া হয়েছে একটি ২২০সিসি সিঙ্গেল-সিলিন্ডার। এছাড়াও থাকছে এয়ার-কুলড, ফুয়েল-ইঞ্জেক্টেড ইঞ্জিন, যা ৮৫০০ আরপিএমে ২০.১১ বিএইচপি এবং ৭০০০ আরপিএমে ১৮.৫ এনএম পিক টর্ক জেনারেট করতে পারে। এই ইঞ্জিনটি পেয়ার করা হয়েছে একটি ৫-স্পিড গিয়ারবক্সের সঙ্গে।
বাজাজ পালসার ২২০এফ নতুন বাইকটিতে একেবারে বেসিক কিছু আন্ডারপিনিং রয়েছে। এর পিছনে রয়েছে টেলিস্কোপিক ফ্রন্ট ফর্ক এবং ডুয়াল গ্যাস-চার্জড শক অ্যাবসর্বার। ব্রেকিং ডিউটির জন্য ডিস্ক ব্রেক দেওয়া হয়েছে ও তার সঙ্গে স্ট্যান্ডার্ড হিসেবে রয়েছে সিঙ্গেল-চ্যানেল এবিএস। ফিচার্সের দিক থেকে বাইকটিতে রয়েছে সেমি-ডিজিটাল ইনস্ট্রুমেন্ট ক্লাস্টার ও তার সঙ্গে অ্যানালগ ট্যাচোমিটার।
বাইকটিতে ইনস্ট্রুমেন্ট ক্লাস্টারের চারপাশে কার্বন-ফাইবার টেক্সচার রয়েছে। এরই মধ্যে এটি একটি প্রজেক্টর-স্টাইল হ্যালোজেন হেডলাইট, ব্যাকলিট সুইচগিয়ার, প্রচলিত ব্লিঙ্কার, একটি এলইডি টেললাইট এবং একটি একক-চ্যানেল এবিএসের মতো বৈশিষ্ট্যগুলোকে ধরে রেখেছে।
নতুন বাইকটির এক্স-শোরুম দাম ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ১ লাখ ৭৯ হাজার টাকা। আপাতত ২০২৩ বাজাজ পালসার ২২০এফ বাইকটির একটাই ভ্যারিয়েন্টে নিয়ে আসা হয়েছে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
|
|
|
|
ইংরেজি ভাষা দক্ষতা যাচাই করার জন্য আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত একটি পরীক্ষা পদ্ধতি হচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল ইংলিশ ল্যাংগুয়েজ টেস্টিং সিস্টেম। সংক্ষেপে আইইএলটিএস। ব্রিটিশ কাউন্সিল, আইডিপি: আইইএলটিএস অস্ট্রেলিয়া ও কেমব্রিজ ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যাসেসমেন্ট যৌথভাবে এটি পরিচালনা করে থাকে। পরীক্ষাটি এমনভাবে সাজানো হয়েছে যাতে যেকোনো শিক্ষাগত যোগ্যতা বা বয়সের কেউ এ পরীক্ষাটি দিয়ে নিজের ইংরেজির দক্ষতা প্রমাণস্বরূপ প্রদর্শন করতে পারেন। শুধু ইংরেজি ভাষাভাষি দেশ নয়, পৃথিবীর অনেক দেশই এখন বিদেশীদের নিজের দেশে ঢুকতে দেয়ার শর্ত হিসেবে ইংরেজি দক্ষতার সনদ দেখতে চাচ্ছে।
আইইএলটিএসের ধরন ও পরীক্ষা পদ্ধতি: পরীক্ষাটি চারটি আলাদা মডিউলের মাধ্যমে হয়ে থাকে। সেগুলো হচ্ছে লিসেনিং, রিডিং, রাইটিং এবং স্পিকিং। প্রতিটি মডিউলের স্কোর ০-৯ ‘ব্যান্ড স্কোর’-এর মধ্যে গণনা করা হয় যেখানে ৯ হচ্ছে সর্বোচ্চ স্কোর। প্রতিটি মডিউলে প্রাপ্ত ব্যান্ড স্কোরের ওপর ভিত্তি করে আবার একটি ‘ওভারঅল’ ব্যান্ড স্কোর হিসাব করা হয় ০-৯-এর মধ্যে। মূলত দুই ধরনের হয়ে থাকে এ পরীক্ষাটি। একাডেমিক এবং জেনারেল ট্রেইনিং। যারা উচ্চশিক্ষায় বিদেশ যেতে চান, অর্থাৎ বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক, স্নাতকোত্তর অথবা পিএইচডি পর্যায়ে পড়তে যেতে চান আইইএলটিএস একাডেমিক মূলত তাদের জন্য। আবার যারা বিদেশে কাজের সুবাদে, মাইগ্রেশনের উদ্দেশ্যে অথবা ডিগ্রি বা স্নাতকের নিচের কোনো ধাপ, যেমন স্কুল বা কলেজে পড়তে যেতে চান তাদের জন্য হচ্ছে আইইএলটিএস জেনারেল ট্রেইনিং পরীক্ষা। কার জন্য কোন ধরনের পরীক্ষা উপযুক্ত হবে তা রেজিস্ট্রেশন করার আগে আইইএলটিএসের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট (https://www.ielts.org) থেকে যাচাই করে নেয়া যেতে পারে। উপরোক্ত দুই ধরনের পরীক্ষাই আবার দুটি আলাদা মাধ্যমের যেকোনো একটিতে দেয়া যায়। কম্পিউটার ডেলিভার্ড টেস্ট (কম্পিউটারের মাধ্যমে) এবং পেপার বেইজড টেস্ট (কাগজ, পেনসিল বা কলম ব্যবহার করে)। কম্পিউটার ডেলিভার্ড টেস্টে সব মডিউল (লিসেনিং, রিডিং, রাইটিং, স্পিকিং) একদিনে পরীক্ষা হয় এবং এর ফল সাধারণত তিন-পাঁচদিনের মধ্যে পাওয়া যায়। আবার পেপার বেইজড টেস্টের ক্ষেত্রে স্পিকিং পরীক্ষা একদিন অনুষ্ঠিত হয় এবং অন্য তিনটি মডিউল অন্য একদিনে হয়। এক্ষেত্রে পরীক্ষার ফল পেতে ১৩ দিনের মতো সময় লেগে থাকে।
আইইএলটিএস প্রস্তুতি: যাদের ইংরেজির ভিত্তি অনেক ভালো তাদের কাঙ্ক্ষিত স্কোর অর্জনে প্রস্তুতিতে সময় লাগে কম। আবার যাদের ভিত্তি তুলনামূলক দুর্বল তাদের সময় লাগে একটু বেশি। তবে ভিত্তি যেমনই হোক না কেন প্রস্তুতির ক্ষেত্রে নিচের রিসোর্সগুলো সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারলে ভালো স্কোর অর্জন সম্ভব।
স্পিকিং: স্পিকিং পরীক্ষা হয় একজন পরীক্ষকের সঙ্গে কথোপকথনের মাধ্যমে। সময় লাগে মোটামুটি ১১-১৪ মিনিট। এক্ষেত্রে পরীক্ষক সরাসরি পরীক্ষার্থীর সামনে থাকতে পারেন, আবার ভিডিও কলের মাধ্যমেও যুক্ত হতে পারেন। ব্রিটিশ কাউন্সিলে পরীক্ষা দিলে রেজিস্ট্রেশন করার সময়েই জানা যায় যে পরীক্ষা ভিডিও কলের মাধ্যমে হবে নাকি সরাসরি হবে। আইডিপিতে পরীক্ষা দিলে এ ব্যাপারটা সাধারণত স্পিকিং পরীক্ষার কয়েকদিন আগে জানা যায়। এ মডিউলে ভালো করতে হলে প্রতিদিন ইংরেজিতে নানা ধরনের বিষয়ে কথা বলার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। সব থেকে ভালো হয় যদি একজন স্পিকিং পার্টনার খুঁজে বের করে তার সঙ্গে প্রতিদিন অন্তত আধা ঘণ্টা অনুশীলন করা যায়। এক্ষেত্রে কিরন মাক্কারের স্পিকিং বই থেকে টপিকগুলো দেখে নেয়া যেতে পারে। তবে এ বইয়ের নমুনা উত্তরগুলো না দেখে নিজের মতো উত্তর সাজিয়ে অনুশীলন সব থেকে ভালো হবে। পাশাপাশি ইউটিউব থেকে ব্যান্ড ৮ বা ৯-এর স্যাম্পল উত্তরগুলো দেখা যেতে পারে। একটা বিষয় এখানে খেয়াল রাখা জরুরি, আমরা যারা নতুন স্পিকিং অনুশীলন করি তাদের কথা বলার গতি থাকে অনেক বেশি এবং এতে করে স্পিকিংয়ের গতির সঙ্গে আমাদের ব্রেইন অনেক সময় তাল মেলাতে পারে না। ফলে কথায় অনেক জড়তা চলে আসে। সেক্ষেত্রে একটু ধীরে কথা বলার অভ্যাস করা যেতে পারে তবে তা যেন কৃত্রিম মনে না হয় সে দিকটাও খেয়াল রাখতে হবে। স্পিকিংয়ে ভালো করতে IELTS Speaking Guess work Final Version by Kiran Makkar (latest one), Master IELTS Speaking by IELTS Simon বই এবং Academic English Help, IELTS Daily ইউটিউব চ্যানেল অনেকটা সহায়ক হবে। এছাড়াও ঢুঁ মারতে পারেন https://ieltsliz.com ওয়েবসাইটে।
লিসেনিং: এ অংশে ইংরেজি শুনে বোঝার দক্ষতা যাচাই করা হয়। চারটি আলাদা অংশে মোট ৪০টি প্রশ্নের উত্তর করতে হয়। লিসেনিংয়ে ভালো করার অন্যতম শর্ত হচ্ছে নিয়মিত ‘স্ট্যান্ডার্ড’ ইংরেজি শোনা এবং তা বোঝার চেষ্টা করা। এক্ষেত্রে যে কয়েকটি ‘একসেন্ট বা উচ্চারণভঙ্গি’ ভালোভাবে খেয়াল করে শুনতে হবে সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ব্রিটিশ, আমেরিকান এবং অস্ট্রেলিয়ান উচ্চারণভঙ্গি। ইংরেজি ভাষাভাষী দেশগুলোর জাতীয় রেডিও স্টেশন, এবং বিবিসি এর Minute Grammar, 6 Minute Vocabulary এবং 6 Minute English Podcast অনুষ্ঠানগুলো লিসেনিংয়ের জন্য খুবই ভালো। পাশাপাশি সময় ধরে ধরে Cambridge English IELTS বইগুলো থেকে লিসেনিং পরীক্ষা দিতে হবে নিয়মিত। সম্ভব হলে প্রতিদিন। পরীক্ষা দেয়ার পরে ভুল থেকে শিখতে এবং একই ধরনের ভুল বার বার না ঘটে তা খেয়াল রাখতে হবে। লিসেনিং দক্ষতা বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করতে পারেন মোবাইল অ্যাপ Poscast Player (Castbox.FM – Radio & Podcast & Audio Books), IELTS Podcast, IELTS Listening (AppFx Design), Cambridge English IELTS Academic or General, The Official Cambridge Guide to IELTS বই এবং Asad Yaqub, Fastrack IELTS, E2 IELTS ইউটিউব চ্যানেল।
রিডিং: এ অংশের পরীক্ষায় ১ ঘণ্টায় তিনটি প্যাসেজ থেকে মোট ৪০টি প্রশ্নের উত্তর খুঁজে বের করতে হয়। রিডিং মডিউল-টি আইইএলটিএস একাডেমিক ও জেনারেল ট্রেইনিংয়ের জন্য আলাদা হয়ে থাকে। কিছু কৌশল অবলম্বন করলে এ মডিউলে ভালো স্কোর করা যায়। এক্ষেত্রে প্রথমেই প্রশ্নের ধরনগুলোর সঙ্গে খুব ভালোভাবে পরিচিত হতে এবং একেক ধরনের প্রশ্ন একেকভাবে অল্প সময়ে সমাধান করার উপায় নিজেকেই খুঁজে বের করতে হবে। The Official Cambridge Guide to IELTS বইয়ের রিডিং অংশটুকু ভালোভাবে পড়লে এ কাজটি একটু সহজ হয় এবং Pauline Cullen এর The Key to IELTS Success-এর রিডিং অংশ পড়েও রিডিংয়ের টেকনিক সম্পর্কে ভালো ধারণা পাওয়া যায়। ইউটিউবে আসাদ ইয়াকুব এবং ইটু আইইএলটিএসের রিডিং ভিডিওগুলো এ মডিউলে ভালো স্কোর তোলার জন্য খুবই সহায়ক হবে বলে আশা করা যায়। পাশাপাশি সময় ধরে ধরে Cambridge English IELTS বইগুলো থেকে রিডিং পরীক্ষা দিতে হবে নিয়মিত।
রাইটিং: এ অংশে ইংরেজি লেখার দক্ষতা যাচাই করা হয়ে থাকে যেখানে ১ ঘণ্টায় দুটি প্রশ্নের উত্তর করতে হয়, টাস্ক-১ এবং টাস্ক-২। টাস্ক-১-এর জন্য আইইএলটিএস একাডেমিক ও জেনারেল ট্রেইনিংয়ের প্রশ্ন আলাদা হয়ে থাকে। এ মডিউলের প্রস্তুতি একদম শুরু থেকে নেয়ার জন্য Rachel Mitchell এর IELTS Writing Task 1+2 খুবই ভালো একটি বই। এ বইটি ভালোমতো আয়ত্ত করার পর Simon Braveman-এর IELTS Writing Task 1 + Task 2 এবং Rachel Mitchell-এর IELTS Writing Task 2 Samples বইয়ের নমুনা উত্তরগুলো পড়ে নিলে নিজের মধ্যে আইইএলটিএস রাইটিংয়ে ভালো করার আত্মবিশ্বাস তৈরি হবে। কারণ ভালো লিখতে হলে বেশি বেশি ভালো লেখা পড়তে হবে। ইউটিউব চ্যানেলগুলোর মধ্যে IELTS Up এবং IELTS Daily এর রাইটিং ভিডিওগুলোয় খুব সুন্দর করে রাইটিংয়ের নানা কলা-কৌশল শেখানো হয়েছে। এছাড়াও IELTS Writing অ্যাপ এবং writing9 ওয়েবসাইটটিও রাইটিংয়ে জন্য খুবই সহায়ক।
|
|
|
|
|
|
|