তুরস্ক-সিরিয়ায় হতাহতদের স্মরণে জাতিসংঘে নীরবতা পালন
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : তুরস্ক ও সিরিয়ায় ভয়াবহ ভূমিকম্পে হতাহতদের স্মরণে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে এক মিনিটের নিরবতা পালন করা হয়েছে। সাত দশমিক আট মাত্রার ভূমিকম্পে দেশ দুইটিতে এখন পর্যন্ত দুই হাজার তিনশ মানুষের প্রাণহানির খবর পাওয়া গেছে। তাদের মধ্যে এক হাজার ৫৪১ জন মারা গেছে তুরস্কে। অন্যদিকে সিরিয়ায় ৮১০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। খবর আল-জাজিরার।
জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তেনিও গুতেরেস এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, আমাদের দলগুলো প্রয়োজনীয় বিষয়ের মূল্যায়ন ও সহায়তা প্রদান করছে। এই দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত হাজার হাজার পরিবারকে সাহায্য করার জন্য আমরা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের ওপর নির্ভর করছি। তাছাড়া বেশ কিছু জায়গায় জরুরি মানবিক সহায়তা প্রয়োজন। বিশেষ করে যেসব এলাকায় প্রবেশ করা কঠিন।
জানা গেছে, সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ভোর রাতের দিকে তুরস্কের দক্ষিণাঞ্চল ও সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলে সাত দশমিক আট মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে।
৪০ সেকেন্ড ধরে চলা এই ভূমিকম্পের কম্পন পৌঁছায় লেবানন ও সাইপ্রাসেও। জানা গেছে, ১৯৯৯ সালের পর এটাই তুরস্কে সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প।
এখন পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুযায়ী, ৭ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্পে দেশটিতে অন্তত ২ হাজার ৮১৮টি ভবন ধসে পড়েছে।
ধারণা করা হচ্ছে, ধসে পড়া ভবনগুলোতে অসংখ্য মানুষ আটকা পড়েছে। কর্মীরা ধ্বসংস্তূপের মধ্য থেকে আটকে পড়াদের উদ্ধারে তৎপড়তা জোড়ালো করেছে।
১৯৯৯ সালের আগস্টে সাত দশমিক ছয় মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প তুরস্কের দক্ষিণে ঘনবসতিপূর্ণ অঞ্চল মারমারায় আঘাত হানে। ওই ভূমিকম্পে সাড়ে ১৭ হাজার মানুষ নিহত হয়।
|
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : তুরস্ক ও সিরিয়ায় ভয়াবহ ভূমিকম্পে হতাহতদের স্মরণে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে এক মিনিটের নিরবতা পালন করা হয়েছে। সাত দশমিক আট মাত্রার ভূমিকম্পে দেশ দুইটিতে এখন পর্যন্ত দুই হাজার তিনশ মানুষের প্রাণহানির খবর পাওয়া গেছে। তাদের মধ্যে এক হাজার ৫৪১ জন মারা গেছে তুরস্কে। অন্যদিকে সিরিয়ায় ৮১০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। খবর আল-জাজিরার।
জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তেনিও গুতেরেস এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, আমাদের দলগুলো প্রয়োজনীয় বিষয়ের মূল্যায়ন ও সহায়তা প্রদান করছে। এই দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত হাজার হাজার পরিবারকে সাহায্য করার জন্য আমরা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের ওপর নির্ভর করছি। তাছাড়া বেশ কিছু জায়গায় জরুরি মানবিক সহায়তা প্রয়োজন। বিশেষ করে যেসব এলাকায় প্রবেশ করা কঠিন।
জানা গেছে, সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ভোর রাতের দিকে তুরস্কের দক্ষিণাঞ্চল ও সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলে সাত দশমিক আট মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে।
৪০ সেকেন্ড ধরে চলা এই ভূমিকম্পের কম্পন পৌঁছায় লেবানন ও সাইপ্রাসেও। জানা গেছে, ১৯৯৯ সালের পর এটাই তুরস্কে সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প।
এখন পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুযায়ী, ৭ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্পে দেশটিতে অন্তত ২ হাজার ৮১৮টি ভবন ধসে পড়েছে।
ধারণা করা হচ্ছে, ধসে পড়া ভবনগুলোতে অসংখ্য মানুষ আটকা পড়েছে। কর্মীরা ধ্বসংস্তূপের মধ্য থেকে আটকে পড়াদের উদ্ধারে তৎপড়তা জোড়ালো করেছে।
১৯৯৯ সালের আগস্টে সাত দশমিক ছয় মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প তুরস্কের দক্ষিণে ঘনবসতিপূর্ণ অঞ্চল মারমারায় আঘাত হানে। ওই ভূমিকম্পে সাড়ে ১৭ হাজার মানুষ নিহত হয়।
|
|
|
|
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : সহস্রাধিক প্রাণ নেওয়া প্রলয়ংকরী ভূমিকম্পের ১২ ঘণ্টা হতে না হতেই তুরস্ক-সিরিয়ায় আবারও আঘাত হেনেছে শক্তিশালী ভূকম্পন। তুরস্ক জানিয়েছে, দেশটির দক্ষিণপূর্ব অঞ্চলে আঘাত হেনেছে এ ভূমিকম্প। সিরিয়া জানিয়েছে, নতুন ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছিল দামেস্ক শহরও। তবে এ বিষয়ে বিস্তারিত এখনো জানা যায়নি। খবর দ্য গার্ডিয়ানের।
ইউরোপীয় ভূমধ্যসাগরীয় ভূকম্পন কেন্দ্রে (ইএমএসসি) জানিয়েছে, সোমবার দুপুরে আঘাত হানা ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৭ দশমিক ৭। এর উৎপত্তিস্থল ছিল তুরস্কের কাহরামানমারাস থেকে ৬৭ কিলোমিটার উত্তর উত্তর-পূর্বে এবং কেন্দ্র ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে দুই কিলোমিটার গভীরে।
অবশ্য তুরস্কের দুর্যোগ ও জরুরি ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৬ এবং কেন্দ্র ছিল আরও কিছুটা গভীরে।
সোমবার ভোরের ভূমিকম্পে তুরস্ক-সিরিয়ায় এ পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১ হাজার ৩০০ ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে শুধু তুরস্কেই মারা গেছেন ৯১২ জন। দুই দেশ মিলিয়ে আহত হয়েছেন প্রায় সাত হাজার মানুষ।
তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান এ ঘটনাকে গত ৮৪ বছরের মধ্যে তুরস্কের সবচেয়ে বড় বিপর্যয় বলে অভিহিত করেছেন।
সোমবার ভোরে তুরস্ক-সিরিয়া সীমান্ত অঞ্চলে আঘাত হানা ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৭ দশমিক ৮। গত এক শতাব্দীর মধ্যে এ অঞ্চলে আঘাত হানা অন্যতম শক্তিশালী ভূমিকম্প এটি।
ভূমিকম্পে তুরস্কে প্রায় তিন হাজার ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন এরদোয়ান। ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনো বহু মানুষ আটকা রয়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। উদ্ধার অভিযান অব্যাহত থাকায় হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
|
|
|
|
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : তুরস্ক ও সিরিয়ায় আঘাত হানা ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত প্রায় এক হাজার পাঁচশ মানুষের প্রাণহানি হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। তাদের মধ্যে কেবল তুরস্কেই মারা গেছে ৯১২ জন। অন্যদিকে সিরিয়ায় মারা গেছে ৫৮২ জন। খবর আল-জাজিরার।
জানা গেছে, সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ভোর রাতের দিকে তুরস্কের দক্ষিণাঞ্চল ও সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলে সাত দশমিক আট মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে।
৪০ সেকেন্ড ধরে চলা এই ভূমিকম্পের কম্পন পৌঁছায় লেবানন ও সাইপ্রাসেও। জানা গেছে, ১৯৯৯ সালের পর এটাই তুরস্কে সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প।
এখন পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুযায়ী, ৭ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্পে দেশটিতে অন্তত ২ হাজার ৮১৮টি ভবন ধসে পড়েছে।
ধারণা করা হচ্ছে, ধসে পড়া ভবনগুলোতে অসংখ্য মানুষ আটকা পড়েছে। কর্মীরা ধ্বসংস্তূপের মধ্য থেকে আটকে পড়াদের উদ্ধারে তৎপড়তা জোড়ালো করেছে।
১৯৯৯ সালের আগস্টে সাত দশমিক ছয় মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প তুরস্কের দক্ষিণে ঘনবসতিপূর্ণ অঞ্চল মারমারায় আঘাত হানে। ওই ভূমিকম্পে সাড়ে ১৭ হাজার মানুষ নিহত হয়।
এদিকে চলতি বছরের মে মাসে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে তুরস্কে। কিন্তু এর মধ্যেই এলো ভয়াবহ ভূমিকম্পের খবর। ধারণা করা হচ্ছে, এই ইস্যুটি আসন্ন নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারে। ভূমিকম্পে তুরস্ক সরকারের জরুরি প্রতিক্রিয়া কেমন হবে তার ওপর নির্ভর করতে পারে এরদোয়ান ফের ক্ষমতায় আসতে পারবেন কি না। ইস্তাম্বুল থেকে আল-জাজিরার প্রতিবেদক রেসুল সেরদার এমন খবর জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, তুরস্কের জন্য সময়টা মোটেই ভালো যাচ্ছে না। একদিকে যেমন দেখা দিয়েছে প্রাকৃতিক দুর্যোগ, তেমনি রয়েছে রাজনৈতিক অবস্থা।
|
|
|
|
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : প্রাণহানির সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে ধারণা করছে মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস/ ছবি- সংগৃহীত
গত ৮ দশকের বেশি সময় পর রেকর্ড সর্বোচ্চ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ তুরস্কে। প্রতিবেশী সিরিয়াতেও প্রচণ্ড কম্পন অনুভূত হয়েছে। সোমবার স্থানীয় সময় ভোর ৪টা ১৭ মিনিটে আঘাত হানা এই ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত তুরস্কে ২৮৪ এবং সিরিয়ায় ৩৮৬ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। দুই দেশ মিলিয়ে মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৬শ।
কেবল তুরস্কেই প্রাণহানির সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে ধারণা করছে মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস।
সংস্থাটি বলেছে, সোমবার ভোরে দক্ষিণ তুরস্কে আঘাত হানা শক্তিশালী ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে এবং এটি এক লাখে পৌঁছারও কিছুটা আশঙ্কা আছে।
ওই অঞ্চলের অতীতের ভূমিকম্প, সর্বাধিক কম্পনের আওতাধীন এলাকার জনসংখ্যার কাঠামো এবং সবচেয়ে বেশি আঘাতপ্রাপ্ত অঞ্চলের অবকাঠামোগত দুর্বলতার ওপর ভিত্তি করে এমন অনুমান করেছে মার্কিন এ সংস্থা।
ইউএসজিএস বলেছে, ভূমিকম্পে তুরস্কে প্রাণহানি এক হাজার থেকে ১০ হাজার জনে পৌঁছানোর সম্ভাবনা ৪৭ শতাংশ। আর ১০০ থেকে ১ হাজার জনে পৌঁছানোর সম্ভাবনা ২৭ শতাংশ। তবে ১০ হাজার থেকে এক লাখের মধ্যে পৌঁছানোর সম্ভাবনাও রয়েছে, সেটি ২০ শতাংশ।
ইউএসজিএসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রেকর্ড মাত্রার এই ভূমিকম্পে ব্যাপক হতাহত এবং ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। এই ভূমিকম্পের বিপর্যয় প্রবল হওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে।
‘ওই অঞ্চলের মানুষ এমন অবকাঠামো ব্যবস্থায় বসবাস করেন, যেগুলো ভূমিকম্পের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। তবে কিছু ভূকম্পন প্রতিরোধী অবকাঠামোও রয়েছে সেখানে।’
ভূমিকম্পের আর্থিক ক্ষতি ১০০ কোটি ডলার থেকে এক হাজার কোটি ডলারের মধ্যে হতে পারে যা তুরস্কের জিডিপির প্রায় ২ শতাংশের সমান।
৮ দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ মাত্রার ভূমিকম্প ভূমিকম্প বিশ্লেষকদের অনেকে বলছেন, তুরস্কে সোমবারের এই ভূমিকম্প ৮ দশকের বেশি সময়ের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী। ৮০ বছরেরও বেশি সময় আগে দেশটিতে আজকের মতো শক্তিশালী এক ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল।
ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের ভূতাত্ত্বিক স্টিফেন হিকস বলেন, আগের সবচেয়ে বড় ভূমিকম্পটিও ৭ দশমিক ৮ মাত্রার ছিল। সেটি ১৯৩৯ সালের ডিসেম্বরে উত্তর-পূর্ব তুরস্কে আঘাত হানে এবং এতে ৩০ হাজার মানুষ মারা যান।
২০২০ সালের জানুয়ারিতে দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় শহর এলাজিগে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে অন্তত ৪১ জন নিহত ও এক হাজার ৬০০ জনের বেশি আহত হন।
সিরিয়ার জাতীয় ভূমিকম্প কেন্দ্রের প্রধান রায়েদ আহমেদ রাষ্ট্রীয় এক রেডিও স্টেশনকে বলেছেন, আজকের এই ভূমিকম্প তাদের ভূকম্পন কেন্দ্রের ইতিহাসে রেকর্ড করা সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প। সিরিয়ার এই ভূমিকম্প কেন্দ্র ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
|
|
|
|
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : প্রবল শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেবল তুরস্কেই নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯১২ জনে। আহত হয়েছেন অন্তত ৫ হাজার ৩৮৩ জন। সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরাদোয়ান এ তথ্য জানিয়েছেন। খবর বিবিসির।
|
|
|
|
অনলাইন ডেস্ক : প্রবল শক্তিশালী ভূমিকম্পে বিপর্যস্ত তুরস্ক-সিরিয়া। সোমবার ভোরে সিরিয়ার প্রতিবেশী তুরস্কের দক্ষিণ-পূর্বে ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্পে দুদেশে প্রাণহানি তিনশ’ ছাড়িয়েছে।
এই প্রাকৃতিক বিপর্যয়কে ‘ট্র্যাজেডি’ অ্যাখ্যা দিয়ে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেব এরদোগান একটি টুইট করেছেন। ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে তিনি টুইট বার্তায় বলেন, ` সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এই দুর্যোগ কাটিয়ে উঠবো আমরা`। নিহতদের পরিবারের প্রতি শোক এবং আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেন তিনি।
টুইট বার্তা এরদোগান আশা প্রকাশ করে বলেন, `আমরা আশা করি যত দ্রুত সম্ভব এবং প্রাণহানি এড়িয়ে এই বিপর্যয় কাটিয়ে উঠবো।`
তিনি আরও বলেন, ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় তাৎক্ষণিক অনুসন্ধান ও উদ্ধারকারী দল পাঠানো হয়েছে। এছাড়া অন্যান্য ইউনিট সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।
মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা জানায়, স্থানীয় সময় সোমবার ভোররাত ৪টা ১৭মিনিটে তুরস্কের নুরদাগি এলাকা থেকে ২৩ কিলোমিটার পূর্বে এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৮। তুরস্কের অন্যান্য শহরে এ ভূকম্পন অনুভূত হয়। এছাড়া সিরিয়াসহ তুরস্কের প্রতিবেশী দেশগুলোতেও ভূকম্পন অনুভূত হয়।
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা তিনশ’ ছাড়িয়েছে। এ সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
|
|
|
|
তুরস্কে ভয়াবহ ভূমিকম্পে হতাহতদের উদ্ধারে জোর তৎপরতা চালাচ্ছে দেশটির দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা দপ্তর এএফএডি ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। দেশটিতে জরুরি অবস্থাও জারি করা হয়েছে।
হতাহতদের উদ্ধারে অনুসন্ধান ও উদ্ধারকারী দল পাঠানোর কথা জানিয়েছে নেদারল্যান্ডস সরকার।
সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ডাচ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াপকে হোয়েকস্ট্রা জানিয়েছেন, নেদারল্যান্ডস ভূমিকম্পের প্রতিক্রিয়ায় সহায়তার জন্য তুরস্কে একটি অনুসন্ধান ও উদ্ধারকারী দল পাঠাবে।
এক টুইট বার্তায় তিনি জানান, তুর্কি ও সিরিয়ায় বিধ্বংসী ভূমিকম্পের খবরে আমরা হতবাক। আমাদের চিন্তা ভুক্তভোগী, তাদের পরিবার এবং অনেক আহত তুর্কি ও সিরিয়ানদের জন্য। নেদারল্যান্ডস তুর্কিয়েতে একটি অনুসন্ধান এবং উদ্ধারকারী দল পাঠাবে।
আরও পড়ুন: তুরস্কে জরুরি অবস্থা জারি এর আগে, দেশটিতে এমন ভয়াবহ বিপর্যয়ের ঘটনায় গভীরভাবে উদ্বেগ জানিয়ে সহায়তা দিতে যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তুতও বলে জানায় মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেক সুলিভান।
টুইট বার্তায় তিনি জানান, তুরস্কে ভয়াবহ ভূমিকম্পে ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’ যুক্তরাষ্ট্র। এমন ভয়াবহ বিপর্যয়ে কীভাবে সহায়তা করা যায়, সে বিষয়ে খোঁজ নেওয়ার বিষয়েও জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
|
|
|
|
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : হংকংয়ের ‘বিতর্কিত’ জাতীয় নিরাপত্তা আইন লঙ্ঘনের দায়ে গ্রেফতার ৪৭ জনের বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। সোমবার (৬ জানুয়ারি) চীনের বিশেষ প্রশাসনিক প্রদেশটির ওয়েস্ট কাউলুন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এ বিচারকাজ শুরু হয়। এটি হংকংয়ের নিরাপত্তা আইন লঙ্ঘনের ঘটনায় সবচেয়ে বড় মামলা।
মামলার আসামিদের মধ্যে রয়েছেন, হংকংয়ের কয়েকজন বিশিষ্ট গণতন্ত্রপন্থী ব্যক্তিত্ব, যেমন অ্যাক্টিভিস্ট জোশুয়া ওয়াং ও বেনি তাই। ২০২১ সালের মার্চে তাদের বিরুদ্ধে সরকার উৎখাতের চেষ্টা করার অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়। সমালোচকরা বলছেন, এর মাধ্যমে চীনা ভূখণ্ডের সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করলে, তাকে গুরুতর অপরাধ বলে গণ্য করার বিষয়টি প্রতিষ্ঠা পেলো
জানা যায়, আসামিদের মধ্যে যারা দোষী সাব্যস্ত হবেন, তাদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হতে পারে। তবে তাদের মধ্য থেকে ১৬ জন নির্দোষ বলে প্রমাণিত হতে পারেন। বাকি ৩১ জনকে আদালত দোষী সাব্যস্ত করেছেন ও বিচার প্রক্রিয়া শেষে তাদের সাজার রায় ঘোষণা করা হবে।
২০২১ সালের মার্চে এ মামলার আসামিদের বিরুদ্ধে আইনসভা নির্বাচনের আগে একটি বেসরকারি প্রাথমিক নির্বাচন অনুষ্ঠানের অভিযোগ ওঠে। বিষয়টিকে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা সরকার ধ্বংসের বা চীন ও হংকংয়ের স্থিতিশীলতা নষ্ট করার চক্রান্ত বলে দাবি করেন।
এদিকে, সমালোচকদের দাবি, জাতীয় নিরাপত্তা আইন ভিন্নমত দমন করার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। তবে চীন ও হংকং কর্তৃপক্ষ মনে করে, বিশৃঙ্খলা ও অপ্রতীকর পরিস্থিতি মোকাবিলায় এ আইনের দরকার ছিল।
সোমবার আসামিদের হাজির করার আগে ওয়েস্ট কাউলুন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বাইরে আসামিপক্ষের অসংখ্য সমর্থকের অবস্থান দেখা যায়। এসময় তারা ‘এ আইন লজ্জাজনক’, ‘অবিলম্বে সব রাজনৈতিক বন্দীদের মুক্তি দিন’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে দেখা যায়।
প্রসিকিউটরদের দাবি, আসামিরা আইনসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার উদ্দেশ্যে প্রার্থী বাছাই করার জন্য একটি প্রাথমিক নির্বাচন করতে গিয়েছিলেন। যা কোনোভাবেই আইনসম্মত নয়। বেইজিং নিযুক্ত প্রধান নির্বাহীকে ক্ষমতাচ্যুত করার লক্ষ্যে আইনসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন ও আইন পাসে বাধা সৃষ্টি করতেই তারা ওই সুসংগঠিত পরিকল্পনা করেছিলেন।
জোশুয়া ওয়াং (২৬) যিনি তার প্রতিবাদী ভূমিকার জন্য তিনবার জেলে গেছেন। হংকং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন অধ্যাপক বেনি তাই (৫৮), প্রাক্তন সাংবাদিক গুইনেথ হো (২৬), যিনি ২০১৯ সালে ইউয়েন লং শহরের বিক্ষোভ প্রচার করেছিলেন। প্রাক্তন আইন প্রণেতা ক্লডিয়া মো (৬৬), যিনি আট বছর ধরে নির্বাচিত প্রতিনিধি ছিলেন।
সূত্র: বিবিসি
|
|
|
|
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : তুরস্ক-সিরিয়া সীমান্ত অঞ্চলে ৭ দশমিক ৮ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা ৫০০ ছাড়িয়েছে। চলছে উদ্ধার কাজ। ভূমিকম্পের ফলে ভবন ধসে ধ্বংসস্তূপে আটকা আরও বহু মানুষ।
তুরস্কের ভাইস প্রেসিডেন্ট ফুয়াত ওকতেই জানিয়েছেন, তুরস্কে এখন পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা ২৮৪। আহত হয়েছেন আরও ২ হাজার ৩২৩ জন। উদ্ধারকাজে নামানো হয়েছে এয়ারক্রাফট। আন্তর্জাতিক সহযোগিতার আহ্বানও জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
দেশটিতে জরুরি অবস্থা জারি করেছে প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েব এরদোয়ানের প্রশাসন।
অন্যদিকে, সিরিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে, ভূমিকম্পের আঘাতে ২৩৭ জনের মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়েছে। দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আহত হয়েছেন আরও ৬০০ জন। এখনও ধ্বংসস্তূপে আটকা পড়ে আছেন বহু মানুষ।
সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ভোরের দিকে আঘাত হানা ভূমিকম্পে বিভিন্ন স্থাপনা কেঁপে ওঠে লেবানন ও সাইপ্রাসেও।
সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) ভূমিকম্পের আঘাত হানার বিষয়টি নিশ্চিত করে। ভোরের দিকে আঘাত হানা এই ভূমিকম্পে হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
তুরস্কের দক্ষিণ ও মধ্যাঞ্চলেও শক্তিশালী আফটারশক অনুভূত হয়েছে। মূল ভূ-কম্পনটি আঘাত হানার প্রায় ১১ মিনিট পর আরেক দফায় আঘাত হানে ভূমিকম্প। ৬ দশমিক ৭ মাত্রার শক্তিশালী আফটারশক মূল ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থলের প্রায় ৩২ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে আঘাত হানে। ১৯ মিনিট পরে, ৫ দশমিক ৬ মাত্রার আরেকটি তীব্র আফটারশক অনুভূত হয়।
তুরস্কে প্রায়শই ভূমিকম্প আঘাত হানে। এর আগে, ১৯৯৯ সালে উত্তর-পশ্চিম তুরস্কে শক্তিশালী ভূমিকম্পে প্রায় ১৮ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়।
সূত্র: রয়টার্স, বিবিসি
|
|
|
|
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : তুরস্কের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে শক্তিশালী ভূমিকস্পে সিরিয়ায় অন্তত ২৪৫ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ৬৩৯ জন। সিরিয়ায় হতাহতের সংখ্যা আর বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল সিরিয়া সীমান্তের কাছাকাছি হওয়ায় সেখানে বেশ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
সিরিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাতে জানিয়েছে, সিরিয়ার আলেপ্পো, হামা, লাতকিয়া ও টার্টাসে কমপক্ষে ২৩৭ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ৬৩৯ জন।
এছাড়াও তুর্কিপন্থীদের নিয়ন্ত্রিত সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলের স্থানীয় একটি হাসপাতাল এএফপিকে জানিয়েছে, আজাজ ও আল-বাব অঞ্চলে আটজনের মৃত্যু হয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদের জরুরি বৈঠকে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ /ছবি- সংগৃহীত সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি এবং প্রয়োজনীয় বিষয়ে আলোচনা করতে মন্ত্রিপরিষদের একটি জরুরি বৈঠক করেন।
তুরস্ক সীমান্ত থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে সিরিয়ার সালাকিন শহরের কথা উল্লেখ করে উদ্ধারকারী সংস্থা হোয়াইট হেলমেটের একজন সদস্য টুইটারে একটি ভিডিও ক্লিপে বলেছেন, এখানকার অবস্থা খুবই নাজুক। এই শহরের বহু স্থাপনা ধসে গেছে।
ভিডিও ক্লিপটিতে ওই উদ্ধারকারী বলেন, এখানকার বাড়িগুলো সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে।
সিরিয়ার আতমেহ নামক একটি শহরের চিকিৎসক মুহিব কাদ্দুর টেলিফোনে বার্তা সংস্থা এপিকে জানিয়েছেন, এই শহরে অন্তত ১১ জন নিহত হয়েছেন। আরও অনেককে ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়েছেন।
তিনি বলেন, আমরা আশঙ্কা করছি মৃতের সংখ্যা শতাধিক। আমরা অনেক চাপের মধ্যে আছি।
সিরিয়ায় চলমান ১২ বছরের দীর্ঘ যুদ্ধের ফলে এই অঞ্চলের অনেক ভবন ইতোমধ্যেই বেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
সিরিয়ার একাধিক শহরে বিধ্বস্ত ভবনগুলোর ধ্বংসস্তূপের নীচে বেঁচে থাকা ব্যক্তিদের সন্ধানে নেমেছেন স্থানীয় উদ্ধারকর্মী ও বাসিন্দারা।
|
|
|
|
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : তুরস্কের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। ইতোমধ্যে নিহতের সংখ্যা শতাধিক ছাড়িয়েছে। তুরস্কের স্থানীয় সময় সোমবার ৪টা ১৭ মিনিটে সংগঠিত এ ভূমিকম্পে সিরিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলেও বেশ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
তুরস্কের দুর্যোগ সংস্থার প্রকাশিত সর্বশেষ পরিসংখ্যান বলছে, এখন পর্যন্ত ৭৬ জন নিহত ও ৪৪০ জন আহত হয়েছেন।
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল সিরিয়া সীমান্তের কাছাকাছি হওয়ায় সেখানেও বেশ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। দেশটিতে অর্ধশতাধিক মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। সিরিয়ার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তার বরাতে রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সানা বলেছে, ভূমিকম্পের ফলে আলেপ্পো, হামা ও লাতাকিয়ায় ৪২ জন নিহত এবং ২০০ জন আহত হয়েছেন।
এছাড়াও তুর্কিপন্থীদের নিয়ন্ত্রিত সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলের স্থানীয় একটি হাসপাতাল এএফপিকে জানিয়েছে, আজাজ ও আল-বাব অঞ্চলে আটজনের মৃত্যু হয়েছে।
সিরিয়ার আতমেহ নামক একটি শহরের চিকিৎসক মুহিব কাদ্দুর টেলিফোনে বার্তা সংস্থা এপিকে জানিয়েছেন, এই শহরে অন্তত ১১ জন নিহত হয়েছেন। আরও অনেককে ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়েছেন।
তিনি বলেন, আমরা আশঙ্কা করছি মৃতের সংখ্যা শতাধিক। আমরা অনেক চাপের মধ্যে আছি।
সীমান্তের উভয় পাশের একাধিক শহরে বিধ্বস্ত ভবনগুলোর ধ্বংসস্তূপের নীচে বেঁচে থাকা ব্যক্তিদের সন্ধানে নেমেছেন স্থানীয় উদ্ধারকর্মী ও বাসিন্দারা। তুরস্কের দিকে এই অঞ্চলে বেশ কয়েকটি বড় শহর রয়েছে। এসব এলাকায় লক্ষাধিক সিরীয় শরণার্থীর আবাসস্থল।
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান টুইটারে বলেছেন, ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্থ এলাকায় অনুসন্ধান ও উদ্ধারকারী দল পাঠানো হয়েছে। আশা করছি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব কম ক্ষতিসহ এই দুর্যোগটি একসাথে কাটিয়ে উঠব।
তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুলেমান সোয়লু ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোতে প্রবেশ না করার জন্য বাসিন্দাদের আহ্বান জানিয়ে বলেন, ধসে পড়া ভবনের নিচে আটকে থাকা মানুষদের উদ্ধার করা আমাদের প্রথম কাজ।
যুক্তরাষ্ট্রের ভূতত্ত্ব জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস এক বিবৃতি অনুযায়ী, পর পর দু’টি ভূমিকম্প হয়েছে তুরস্কে। প্রথমটি হয়েছে ভোর ৪ টা ১৭ মিনিটে এবং সেটির মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৮; দ্বিতীয়টি ঘটে তার ১৫ মিনিট পর। সেটি মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৭।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রদেশ খারমানমারাসের গাজিয়ানতেপ শহরের কাছে ভূপৃষ্ঠের ১৭ দশমিক ৯ কিলোমিটার গভীরে ছিল ভূমিকম্প দু’টির উৎপত্তিস্থল। তুরস্ক ছাড়াও সিরিয়া, লেবানন ও সাইপ্রাসে কম্পন অনুভূত হয়েছে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে এএফপি।
পার্শ্ববর্তী দেশ সিরিয়ার সীমান্ত থেকে মাত্র ৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত গাজিয়ানতেপ তুরস্কের অন্যতম শিল্পোৎপাদন কেন্দ্র নামে পরিচিত। এই শহরটি ও তার আশপাশের এলাকায় বেশ কিছু শিল্প কারখানা গড়ে ওঠায় তুরস্কের অন্যতম জনবসতিপূর্ণ শহর এই গাজিয়ানতেপ। সিরিয়ার সীমান্তবর্তী হওয়ায় গাজিয়ানতেপে অনেক সিরীয় শরণার্থীও আছেন।
গাজিয়ানতেপ সীমান্তের অপর প্রান্তে সিরিয়ার আলেপ্পো প্রদেশ। সিরিয়ার সরকারি সংবাদমাধ্যমের সংবাদে বলা হয়েছে, ভূমিকম্পের পর প্রদেশের অধিকাংশ ভবন ধসে পড়েছে। ফলে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক হতাহতের আশঙ্কা আছে আলেপ্পোতেও।
|
|
|
|
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : মেক্সিকোর গুয়েরো রাজ্যের একটি চিড়িয়াখানার সাবেক প্রধানের বিরুদ্ধে মাংস খাওয়ার জন্য প্রাণী হত্যার অভিযোগ উঠেছে। সংবাদ সম্মেলন করে গুয়েরো রাজ্যের পরিবেশ অধিদপ্তরের বন্যপ্রাণী বিভাগের পরিচালক ফার্নান্দো রুইজ এ অভিযোগ করেন।
বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি) ফার্নান্দো রুইজ সংবাদ সম্মেলনে বলেন, চিলাপানচিনগো এলাকায় জুচিলপান চিড়িয়াখানার কর্তৃপক্ষ, গত গ্রীষ্মে পিগমি ছাগলের সংখ্যা ভুলভাবে উপস্থাপন করেছিল। চিড়িয়াখানার সাবেক পরিচালক জোসে রুবেন নাভা কিছু ছাগল জবাই করার পর রান্না করে খেয়েছেন। তিনি আরও বলেন, ১০টি পিগমি প্রজাতির ছাগল আনা হয়। নতুন বছর শুরুর আগে জবাই করে খাওয়া হয় চারটি ছাগল।
তিনি আরও বলেন, এসব ছাগল মানুষের খাওয়ার উপযোগী নয়।
এক বিবৃতিতে পরিবেশ অধিদপ্তর তার বিরুদ্ধে আরও একটি অভিযোগ এনেছে।
যদিও নাভা এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। বুধবার সংবাদ সম্মেলন করে তিনি বলেন, চিড়িয়াখানার বাজেট নিয়ন্ত্রণের জন্য এ ‘নোংরা লড়াই’ শুরু করেছে। তিনি আরও বলেন, চিড়িয়াখানার দায়িত্বে থাকাকালীন সমস্ত কাজ আইনসম্মতভাবে সম্পন্ন হয়েছে।
সূত্র: সিএনএন
|
|
|
|
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : তুরস্ক-সিরিয়া সীমান্ত অঞ্চলে ৭ দশমিক ৮ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত ১১৮ জনের বেশি মানুষের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। স্থানীয় কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে দ্য গার্ডিয়ানের খবরে জানা গেছে এ তথ্য।
দ্য গার্ডিয়ানের খবরে বলা হয়েছে, তুরস্কে ৭ দশমিক ৮ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত ৭৬ জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও ৪৪০ জন। অন্যদিকে, সিরিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে ভূমিকম্পের আঘাতে ৪২ জনের মৃত্যু নিশ্চিত করেছে।
তুরস্কের আনাদোলু বার্তা সংস্থা জানিয়েছে, দক্ষিণাঞ্চলীয় সানলিউরফা প্রদেশের গভর্নর জানিয়েছেন, ১৫ জন নিহত এবং আরও ৩০ জন আহত হয়েছেন সেখানে। প্রধান শহর গাজিয়ানতেপ থেকে ২২৫ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে অবস্থিত একটি শহর মালতায়ার গভর্নর বলেছেন, কমপক্ষে ২৩ জন নিহত হয়েছেন সেখানে। আহত হয়েছেন আরও ৪২০ জন। ১৪০টি ভবন ধসে পড়েছে।
স্থানীয় সময় সোমবার ভোর ৪টা ১৭ মিনিটে এ ঘটনা ঘটে। এসময় গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন ছিলেন অনেকে। মার্কিন ভূ-তাত্ত্বিক জরিপ বলছে, শক্তিশালী এ ভূমিকম্পের গভীরতা ছিল ১৭ দশমিক ৯ কিলোমিটার।
তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুলেমন সয়লু জানিয়েছেন, ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ১০টি শহর- গাজিয়ানতেপ, কাহরামানমারাস, হাতায়, ওসমানিয়ে, আদিয়ামান, মালাতিয়া, সানলিউরফা, আদানা, দিয়ারবাকির ও কিলিস।
গাজিয়ানতেপের পূর্বে সানলিউরফার গভর্নর সালিহ আয়হান জানিয়েছেন, মৃতের সংখ্যা কমপক্ষে একশোর বেশি। এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
অপরদিকে, সিরিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, ভূমিকম্পের ফলে দেশটির বিভিন্ন এলাকায় অন্তত ৪২ জন নিহত হয়েছেন। আহত আরও ২০০ জন। অনুসন্ধান ও উদ্ধার অভিযান চলছে। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান
|
|
|
|
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইরানে সম্প্রতি সরকারবিরোধী বিক্ষোভের জেরে বহু মানুষকে আটক করা হয়। অবশেষে দেশটির সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি কয়েক হাজার বন্দিকে ক্ষমা করে দিয়েছেন। রোববার (৫ ফেব্রুয়ারি) ইরানের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা আইআরএনএ জানিয়েছে এ তথ্য। ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে এ ক্ষমা ঘোষণা করা হলো।
আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি কর্তৃক অনুমোদিত ক্ষমার কথা জানা গেলেও এতে শর্ত রয়েছে। রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ব্যবস্থা ইরানে বন্দি দ্বৈত নাগরিকদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না।
রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা আরও বলছে, যারা দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত ও বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ, বিশেষ করে যাদের মধ্যে চারজনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে তাদেরও ক্ষমা করা হবে না। বিদেশি সংস্থার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি বা যারা ইসলামিক প্রজাতন্ত্রের প্রতিকূল গোষ্ঠীর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট তাদের ক্ষেত্রেও এটি প্রযোজ্য হবে না।
দেশটির বিচার বিভাগের প্রধান গোলাম হোসেন মোহসেনি এজেই ক্ষমার অনুরোধ জানিয়ে আয়াতুল্লাহ আলি খামেনিকে একটি চিঠি পাঠান। ওই চিঠিতে বলা হয়, যাদের আটক করা হয়েছে তারা অনেকেই তরুণ এবং বিদেশিদের প্রভাব ও প্রচারের মাধ্যমে প্ররোচিত হয়ে বিপথগামী হয়েছিলেন। তাদের অনেকে এখন অনুতপ্ত এবং ক্ষমা ভিক্ষা চাইছেন। তিনি আরও বলেন, ‘যেহেতু বিদেশি শত্রু এবং বিরোধী বিপ্লবীদের পরিকল্পনা নস্যাৎ করা হয়েছে এবং এই যুবকদের অনেকেই এখন তাদের কর্মের জন্য অনুশোচনা করছেন।’ এই চিঠি পাওয়ার পরই খামেনি তাদের ক্ষমা করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
দেশটিতে হিজাব না পরার কারণে গত ১৩ সেপ্টেম্বর ২২ বছর বয়সী মাহসা আমিনিকে তেহরান থেকে আটক করে নৈতিকতা পুলিশ। আটকের পর গত ১৬ সেপ্টেম্বর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় মাহসা আমিনির। এ ঘটনার প্রতিবাদে ব্যাপক আন্দোলন শুরু হয় ইরানজুড়ে। এ বিক্ষোভের জেরে ব্যাপক ধরপাকড় চলে দেশটিতে। দ্য ইকোনমিস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়, বহু বছর ধরে আয়াতুল্লাহ খামেনির ‘স্বৈরাচারী’ শাসনের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় প্রতিবাদী আন্দোলন এটি।
মানবাধিকার সংগঠনগুলো বলছে, এই বিক্ষোভ সহিংসতায় ৫০০ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। যাদের মধ্যে ৭০ জনই কম বয়সী। এ ঘটনার জেরে ফাঁসি কার্যকর করা হয় ৪ জনের।
ধারণা করা হচ্ছে, ফাঁসি কার্যকর করা শুরু হওয়ার পর থেকে বিক্ষোভ অনেকটাই কমে গেছে দেশটিতে।
দেশটির ডেপুটি জুডিশিয়ারি প্রধান সাদেক রাহিমি বলেছেন, ‘স্বাভাবিকভাবে, যারা তাদের কর্মের জন্য অনুশোচনা প্রকাশ করেন না এবং সেই কর্মকাণ্ডের পুনরাবৃত্তি না করার জন্য লিখিত প্রতিশ্রুতি দেবেন না, তাদের ক্ষমা করা হবে না।’
নরওয়েভিত্তিক ইরানের একটি মানবাধিকার সংগঠন বলছে, এ সপ্তাহে অন্তত ১০০ জনকে মৃত্যুদণ্ডের সম্মুখীন হতে হয়েছে দেশটিতে।
সূত্র: রয়টার্স
|
|
|
|
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : তুরস্ক-সিরিয়া সীমান্তে শক্তিশালী ৭ দশমিক ৮ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত ৫০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। তুরস্কের স্থানীয় কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
এদিকে, ভূমিকম্পের ফলে বহু ভবন ধসের ঘটনা ঘটেছে। ধ্বংসস্তূপে আটকা পড়েছেন অনেকে। দেশটির প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েব এরদোয়ান দ্রুত উদ্ধার কাজের নির্দেশ দিয়েছেন।
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট টুইটারে বলেছেন, ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় ‘তাৎক্ষণিকভাবে অনুসন্ধান শুরু হয়েছে, পাঠানো হয়েছে উদ্ধারকারী দল।’
তিনি টুইটারে আরও লেখেন, ‘আমরা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এবং কম ক্ষতি হয় সেভাবে কাজ করছি। সবাইকে একসঙ্গে এই বিপর্যয় কাটিয়ে ওঠার আশাও ব্যক্ত করেন তিনি। যদিও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করছেন প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান।
স্থানীয় সময় সোমবার ভোর ৪টা ১৭ মিনিটে এ ঘটনা ঘটে। এসময় গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন ছিলেন অনেকে। মার্কিন ভূ-তাত্ত্বিক জরিপ বলছে, শক্তিশালী এ ভূমিকম্পের গভীরতা ছিল ১৭ দশমিক ৯ কিলোমিটার।
ভূমিকম্পের ফলে তুরস্কের কমপক্ষে ১০টি শহর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ওসমানিয়া শহরের গভর্নর ৫ জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন। অন্যদিকে, সানলিউরফাতে ১২ জনের মৃত্যু নিশ্চিত করেছেন সেখানকার গভর্নর সালিহ আয়হান।
এই দুটি শহরের অন্তত ৫০টি ভবন ধসে পড়েছে। এ ছাড়া, মালতয়া, দিয়ারবাকির ও মালত্যা প্রদেশে বেশ কয়েকটি ভবন ধসে পড়েছে।
৭ দশমিক ৮ মাত্রার এই ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে সিরিয়া, লেবানন ও সাইপ্রাসেও। ভবন ধসের ঘটনাও ঘটেছে সিরিয়ায়ও।
সূত্র: বিবিসি, আল-জাজিরা
|
|
|
|
অনলাইন ডেস্ক : তিন দিনের সফরে আজ সোমবার ঢাকায় আসছেন বেলজিয়ামের রানি মাথিল্ডে।
জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) অ্যাডভোকেট (দূত) হিসেবে বাংলাদেশ সফরে আসছেন তিনি। মাথিল্ডে বেলজিয়ামের প্রথম রানি যিনি ঢাকা সফর করতে যাচ্ছেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, সোমবার সকালে ঢাকায় পৌঁছাবেন রানি মাথিল্ডে। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানাবেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ আব্দুল মোমেন। রানি মাথিল্ডে বাংলাদেশ সফরে রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। তার সম্মানে একটি নৈশভোজের আয়োজন করা হবে।
বাংলাদেশ সফরে রানি মাথিল্ডে একটি গার্মেন্টস কারখানা পরিদর্শন করবেন। তিনি ওই কারখানার কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে তাদের অবস্থান সম্পর্কে জানবেন। এছাড়া নারায়ণগঞ্জে জাতিসংঘের সহযোগী সংস্থা ‘ইউনিসেফ’ পরিচালিত একটি স্কুল পরিদর্শন করবেন তিনি।
সফরসূচি অনুযায়ী, চট্টগ্রামের কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করবেন রানি মাথিল্ডে, সেখানে তিনি নারী রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সঙ্গে আলাপ করবেন। এছাড়া তিনি খুলনায় যাবেন। সেখানে ইউএনডিপির ওয়াটার সেক্টরের একটি প্রজেক্ট পরিদর্শন করে এর সুবিধাভোগীদের সঙ্গে কথা বলবেন তিনি। মাথিল্ডে তাদের কাছে জানতে চাইবেন কীভাবে ওই প্রকল্প থেকে তারা সুবিধা পাচ্ছেন।
|
|
|
|
|
|
|