(বাংলাদেশ জাস্টিস পার্টি)
বহুদিন আগে দল,
মনে রেখ সকলে।
রাজপথে কাটিয়েছে ,
সংগ্রামে ধকলে।
৮১তে শুরু তব,
মোদের এই যাত্রা।
অগণিত জনতা,
দেয় নবমাত্রা।
বাঁধা নই মোরা কেহ,
বিদেশি প্রভূতে।
কালো-টাকা মস্তান,
মোটরের সোভাতে।
সাথী হয়ে আছে হেথা,
একঝাঁক প্রাজ্ঞ,
নবীনের উচ্ছ্বাস,
নয় তারা অজ্ঞ।
চারনীতি সাথে লয়ে,
দল পথ চলছে।
আমাদের লক্ষ্য,
জনতায় বলছে।
টেন্ডার মারামারি,
বোমাবাজি করিনা।
ভাঙচুর হাঙ্গামা,
লাঠি হাতে ধরিনা।
জনগণ সারাদেশে,
নিরীহ ও ভদ্র।
আমরা নাহি চাহি,
জনতার রক্ত।
গন্ধ অতিকটু,
ভয়ানক অস্থির।
পুষ্পের সৌরভ,
বিস্তার অতি ধীর।
জননেতা সালেহউদ্দিন,
বাজাপার ভিত্তি।
বাংলায় মিশে তার ,
ইতিহাস কীর্তি।
পরাধীন ব্রিটিশের,
বিরুদ্ধ কন্ঠ।
শিশুকালে দীক্ষা লন,
রাজনীতি মন্ত্র।
জনতার চিন্তায়,
মশগুল দৈনিক।
কারাগারে বার বার,
এই ভাষা সৈনিক।
পিছে লাগে তৎকালে,
সরকারি যন্ত্র,
কারাগারে পাঠ নেন,
জনতার মন্ত্র।
লন্ডনে বেড়ে উঠে,
স্বাধীনতা নিরালা।
দেশমুক্ত করবে,
একঝাঁক গেরিলা।
এরপর সংগ্রাম,
স্বাধীনতা যুদ্ধ।
ভারতের আচরণে,
হন তিনি ক্ষুব্ধ।
ভারতের বুকে বসে,
দেন তিনি হুংকার।
গোলামীর চুক্তিতে,
কেবা দেয় অধিকার?
স্বাধীনের পর তাই,
দল থেকে পদত্যাগ।
গোলামকে তুলে ধরেন ,
নাই কোন রাখঢাক।
জনতাকে সাথে নিয়ে,
দানবের প্রতিকূল।
হয়ে যান সংসদ ,
জনতার অনুকূল।
সংসদে হন তিনি,
জনতার কন্ঠ।
রুখে দেন বার বার,
ভারতের মন্ত্র।
ভাসানীর মাওলানা,
দুই গুরুশীষ,
তুলে নেন আপামর,
জনতার হিষা।
এরপর নিজদল,
জাস্টিস পার্টি।
ছিমছাম পরিপাটি,
নাই কোন ডার্টি।
মোরা সবে এপথের,
সংগ্রামী সৈনিক।
সকলের শুভ চাই,
নিত্য দৈনিক।
|